সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স
ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত একটি টুল। ট্রেডারদের সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স নির্নয় করার জন্য ট্রেডারদের ভিন্ন মতামত থাকতে পারে। চলুন দেখি
কালো যেই লাইনটা দেখছেন সেটাকে প্রাইস ধরুন। প্রাইস ১টা পয়েন্টে গিয়ে আবার ফিরে আসছে আবার আর একটা পয়েন্টে গিয়ে দিক পরিবর্তন করছে। যখন প্রাইস উপরের দিকে উঠে আর এক পয়েন্টে গিয়ে ঠেকে যায় (মানে সেই পয়েন্ট ভাঙতে পারে না) আর ফেরৎ আসে সেটাকে রেজিস্টেন্স বলে। যখন প্রাইস নিচের দিকে নামে আর এক পয়েন্টে গিয়ে ঠেকে যায় (মানে সেই পয়েন্ট ভাঙতে পারে না) আর ফেরৎ আসে সেটাকে সাপোর্ট বলে। সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স আপনাকে পরবর্তী মার্কেট কন্ডিশনের পূর্বাভাস দিতে পারে।
চার্টে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স বসানো
একটা জিনিস সবসময় মনে রাখবেন যে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স কোন নির্দিষ্ট নম্বর অথবা সংখ্যা নয়।
প্রায়ই দেখবেন যে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ভেঙেছে কিন্তু তারপর দেখবেন যে মার্কেট সেই লেভেলগুলোকে টেস্ট করছিল যা পরবর্তীতে ক্যান্ডেলস্টিক শ্যাডো আকারে দেখা যায়।
প্রথমে ১.৫৬৮২ তে আমরা রেজিস্ট্যান্স একেছি। লক্ষ্য করুন যে প্রাইস সেই রেজিস্টেন্স ভেদ করে গেছে কিন্তু আবার নিচে নেমে এসে রেজিস্টেন্সের নিচে ক্লোজ হয়েছে।
আবার ১.৫৫৪৬ এ দেখুন। প্রাইস কয়েকবার ১.৫৫৪৬ এর নিচে গেছে কিন্তু ক্লোজ হয়েছে ১.৫৫৪৬ সাপোর্ট লাইনের উপরে।
সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স সবসময় প্রাইসকে এক জায়গায় ঠেকিয়ে রাখবে না। সেটা ব্রেক ও করবে।
কি ভাবে জানব যে সেটা ব্রেক করেছে?
আসলে এটার কোন উওর নেই। কেউ কেউ বলে যে যদি প্রাইস সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লাইনের বাইরে ক্লোজ হতে সক্ষম হয় তাহলে বুঝতে হবে যে তা ব্রেক করেছে। কিন্তু যখন আপনি পরীক্ষন করবেন, তখন দেখবেন যে এটা সবক্ষেএে সত্য না। চলুন দেখি
উপরের চার্টটিতে ১.৪৪৫৭ এ প্রাইস রেজিস্টেন্স ব্রেক করেছে আবার ১.৪১২৬ এ প্রাইস সাপোর্ট ব্রেক করেছে। কিন্তু পরবর্তীতে দেখলেন যে প্রাইস সেই লেভেলগুলোকে আসলে টেস্ট করছিল। এইসব ফলস ব্রেকআউট থেকে কিভাবে বাচা যায়? আমরা যদি সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্সকে জোন: হিসেবে ধরি তাহলে ফলস ব্রেকআউট থেকে বাচতে পারি। চলুন দেখি
একই চার্টে আমরা সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্সকে জোন হিসেবে আকলাম। এখন আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে আসলে প্রাইস ওই লেভেলগুলো টেস্ট করছিল।
সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স সম্পর্কে আর একটা কথা, যখন সাপোর্ট ব্রেক করে, তারপর সেটা রেজিস্টেন্স হয়। আর রেজিস্টেন্স যখন ব্রেক করে তখন সেটা সাপোর্ট হয়। এটা ভালভাবে বুঝতে উপরের চার্টের পুর্বের প্রাইস লেভেলগুলো ভালভাবে দেখুন।
ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত একটি টুল। ট্রেডারদের সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স নির্নয় করার জন্য ট্রেডারদের ভিন্ন মতামত থাকতে পারে। চলুন দেখি
কালো যেই লাইনটা দেখছেন সেটাকে প্রাইস ধরুন। প্রাইস ১টা পয়েন্টে গিয়ে আবার ফিরে আসছে আবার আর একটা পয়েন্টে গিয়ে দিক পরিবর্তন করছে। যখন প্রাইস উপরের দিকে উঠে আর এক পয়েন্টে গিয়ে ঠেকে যায় (মানে সেই পয়েন্ট ভাঙতে পারে না) আর ফেরৎ আসে সেটাকে রেজিস্টেন্স বলে। যখন প্রাইস নিচের দিকে নামে আর এক পয়েন্টে গিয়ে ঠেকে যায় (মানে সেই পয়েন্ট ভাঙতে পারে না) আর ফেরৎ আসে সেটাকে সাপোর্ট বলে। সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স আপনাকে পরবর্তী মার্কেট কন্ডিশনের পূর্বাভাস দিতে পারে।
চার্টে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স বসানো
একটা জিনিস সবসময় মনে রাখবেন যে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স কোন নির্দিষ্ট নম্বর অথবা সংখ্যা নয়।
প্রায়ই দেখবেন যে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ভেঙেছে কিন্তু তারপর দেখবেন যে মার্কেট সেই লেভেলগুলোকে টেস্ট করছিল যা পরবর্তীতে ক্যান্ডেলস্টিক শ্যাডো আকারে দেখা যায়।
প্রথমে ১.৫৬৮২ তে আমরা রেজিস্ট্যান্স একেছি। লক্ষ্য করুন যে প্রাইস সেই রেজিস্টেন্স ভেদ করে গেছে কিন্তু আবার নিচে নেমে এসে রেজিস্টেন্সের নিচে ক্লোজ হয়েছে।
আবার ১.৫৫৪৬ এ দেখুন। প্রাইস কয়েকবার ১.৫৫৪৬ এর নিচে গেছে কিন্তু ক্লোজ হয়েছে ১.৫৫৪৬ সাপোর্ট লাইনের উপরে।
সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স সবসময় প্রাইসকে এক জায়গায় ঠেকিয়ে রাখবে না। সেটা ব্রেক ও করবে।
কি ভাবে জানব যে সেটা ব্রেক করেছে?
আসলে এটার কোন উওর নেই। কেউ কেউ বলে যে যদি প্রাইস সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লাইনের বাইরে ক্লোজ হতে সক্ষম হয় তাহলে বুঝতে হবে যে তা ব্রেক করেছে। কিন্তু যখন আপনি পরীক্ষন করবেন, তখন দেখবেন যে এটা সবক্ষেএে সত্য না। চলুন দেখি
উপরের চার্টটিতে ১.৪৪৫৭ এ প্রাইস রেজিস্টেন্স ব্রেক করেছে আবার ১.৪১২৬ এ প্রাইস সাপোর্ট ব্রেক করেছে। কিন্তু পরবর্তীতে দেখলেন যে প্রাইস সেই লেভেলগুলোকে আসলে টেস্ট করছিল। এইসব ফলস ব্রেকআউট থেকে কিভাবে বাচা যায়? আমরা যদি সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্সকে জোন: হিসেবে ধরি তাহলে ফলস ব্রেকআউট থেকে বাচতে পারি। চলুন দেখি
একই চার্টে আমরা সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্সকে জোন হিসেবে আকলাম। এখন আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে আসলে প্রাইস ওই লেভেলগুলো টেস্ট করছিল।
সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স সম্পর্কে আর একটা কথা, যখন সাপোর্ট ব্রেক করে, তারপর সেটা রেজিস্টেন্স হয়। আর রেজিস্টেন্স যখন ব্রেক করে তখন সেটা সাপোর্ট হয়। এটা ভালভাবে বুঝতে উপরের চার্টের পুর্বের প্রাইস লেভেলগুলো ভালভাবে দেখুন।