টোকিও সেশন (Tokyo session)
টোকিও সেশন ভোর ৫টায় শুরু হয় আর দুপুর ১টায় শেষ হয়। টোকিও সেশনকে এশিয়ান সেশনও বলা হয়ে থাকে। টোকিও হল এশিয়ার অর্থনৈতিক রাজধানী। জাপান হলো বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তর ফরেক্স ট্রেডিং সেন্টার।
বিস্মিত হওয়া উচিত নয় কারন ইয়েন হল বিশ্বের তৃতীয় সবচেয়ে বেশি লেনদেনকৃত মুদ্রা। শতকরা ১৬.৫০% সকল ফরেক্স লেনদেন এবং সর্বসম্মত শতকরা ২১% ফরেক্স লেনদেন ঘটে থাকে এশিয়ান সেশনে।
নিচের ১টি টেবিলে এশিয়ান সেশনে গড় পিপ মুভমেন্ট দেয়া হল
নিম্নে টোকিও সেশনের কিছু বৈশিষ্ঠ্য দেওয়া হলো যা আপনার জানা উচিত:
লেনদেন শুধু জাপানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। প্রচুর পরিমানে ফরেক্স লেনদেন অন্যান্য ফাইনান্স্যিয়াল হটস্পটে হয়ে থাকে। যেমন: হংকং, সিংঙ্গাপুর এবং সিডনি।
টোকিও সেশনে প্রধান অংশগ্রহনকারী দল হলো, কমার্শিয়াল কোম্পানি (এক্সপোর্টার) এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। মনে রাখবেন জাপানের অর্থনিতি রপ্তানী নির্ভরশীল এবং চীনের সাথে প্রচুর পরিমানে লেনদেন করে থাকে।
মাঝে মাঝে মার্কেটে তারল্য খুব অল্প থাকে। এমনও সময় যাবে যখন আপনাকে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবে একটা সুযোগ পাওয়ার জন্য।
এই সেশনে আপনি AUD/USD এবং NZD/USD বেশী উঠানামা দেখবেন।
অল্প তারল্য থাকাকালীন সময় কারেন্সী একটা রেঞ্জের মধ্যে উঠানামা করে। এটা রেঞ্জ ট্রেড অথবা ব্রেকআউট ট্রেডের সুযোগ দিয়ে থাকে।
বেশীরভাগ মুভমেন্ট সেশনের শুরুর দিকে দেখা যায়। যখন অর্থনৈতিক সংবাদ উন্মেচিত হয়।
টোকিও সেশনের মুভমেন্ট সারাদিনের মুভমেন্টের ধারনা দিতে পারে। ট্রেডাররা টোকিও সেশনের মুভমেন্ট দেখে সারাদিনে কিভাবে ট্রেড করবে তার ধারনা দিতে পারে।
সাধারনত যদি নিউইয়র্ক সেশনে বড় মুভ হয় তাহলে টোকিও সেশন শীথিল দেখা যেতে পারে।
টোকিও সেশন ভোর ৫টায় শুরু হয় আর দুপুর ১টায় শেষ হয়। টোকিও সেশনকে এশিয়ান সেশনও বলা হয়ে থাকে। টোকিও হল এশিয়ার অর্থনৈতিক রাজধানী। জাপান হলো বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তর ফরেক্স ট্রেডিং সেন্টার।
বিস্মিত হওয়া উচিত নয় কারন ইয়েন হল বিশ্বের তৃতীয় সবচেয়ে বেশি লেনদেনকৃত মুদ্রা। শতকরা ১৬.৫০% সকল ফরেক্স লেনদেন এবং সর্বসম্মত শতকরা ২১% ফরেক্স লেনদেন ঘটে থাকে এশিয়ান সেশনে।
নিচের ১টি টেবিলে এশিয়ান সেশনে গড় পিপ মুভমেন্ট দেয়া হল
নিম্নে টোকিও সেশনের কিছু বৈশিষ্ঠ্য দেওয়া হলো যা আপনার জানা উচিত:
লেনদেন শুধু জাপানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। প্রচুর পরিমানে ফরেক্স লেনদেন অন্যান্য ফাইনান্স্যিয়াল হটস্পটে হয়ে থাকে। যেমন: হংকং, সিংঙ্গাপুর এবং সিডনি।
টোকিও সেশনে প্রধান অংশগ্রহনকারী দল হলো, কমার্শিয়াল কোম্পানি (এক্সপোর্টার) এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। মনে রাখবেন জাপানের অর্থনিতি রপ্তানী নির্ভরশীল এবং চীনের সাথে প্রচুর পরিমানে লেনদেন করে থাকে।
মাঝে মাঝে মার্কেটে তারল্য খুব অল্প থাকে। এমনও সময় যাবে যখন আপনাকে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবে একটা সুযোগ পাওয়ার জন্য।
এই সেশনে আপনি AUD/USD এবং NZD/USD বেশী উঠানামা দেখবেন।
অল্প তারল্য থাকাকালীন সময় কারেন্সী একটা রেঞ্জের মধ্যে উঠানামা করে। এটা রেঞ্জ ট্রেড অথবা ব্রেকআউট ট্রেডের সুযোগ দিয়ে থাকে।
বেশীরভাগ মুভমেন্ট সেশনের শুরুর দিকে দেখা যায়। যখন অর্থনৈতিক সংবাদ উন্মেচিত হয়।
টোকিও সেশনের মুভমেন্ট সারাদিনের মুভমেন্টের ধারনা দিতে পারে। ট্রেডাররা টোকিও সেশনের মুভমেন্ট দেখে সারাদিনে কিভাবে ট্রেড করবে তার ধারনা দিতে পারে।
সাধারনত যদি নিউইয়র্ক সেশনে বড় মুভ হয় তাহলে টোকিও সেশন শীথিল দেখা যেতে পারে।