মার্কেট সাইজ এবং লিকুইডিটি
নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ এর মত ফরেক্স মার্কেট কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত হয় না।
ফরেক্স মার্কেট চলে ওভার-দ্যা-কাউন্টার অথবা “OTC” অথবা “ইন্টারব্যাংক” এর লেনদেনের মাধ্যমে। এটি একটি ইলেক্ট্রনিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর সাথে সংযুক্ত তাই ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে এবং ট্রেড করা যায়।
এর অর্থ যে স্পট ফরেক্স মার্কেট সারা বিশ্বে ছড়িয়ে রয়েছে যার কোন কেন্দ্রীয় অবস্থান নেই। তা যেকোন জায়গায় হতে পারে, এমনকি মাউন্ট ফিজির শীর্ষে।
ফরেক্স ওটিসি মার্কেট হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এর খুবই জনপ্রিয় ফাইনান্স্যিয়াল মার্কেট। বিশ্বজুড়ে বহু সংখ্যক মানুষ এবং অর্গানাইজেশন এখানে ট্রেড করে।
নিচের ছকে সর্বোত্তম ১০টি সক্রিয় কারেন্সি দেখানো হলো।
* যেহেতু এখানে লেনদেনের সময় ২টা কারেন্সি জড়িত থাকে, তাই চার্টে পারসেন্টেজের যোগফল ১০০% এর পরিবর্তে ২০০% হবে।
ডলার হলো সবচেয়ে বেশী ট্রেডকৃত কারেন্সি, শতকরা ৮৪.৯ ভাগের উপর সকল লেনদেনে এর অংশগ্রহন থাকে। ইউরোর স্থান হলো ২য় ৩৯.১ ভাগ। আর জাপনীস মুদ্রা ইয়েন হল ৩য় ১৯.০ ভাগ। দেখতে পাচ্ছেন যে, লিস্টে মেজর কারেন্সিগুলোই শীর্ষতালিকা দখল করে আছে।
কারন দুটি মুদ্রা প্রত্যেকটি লেনদেনের সাথে জড়িত শতকরা অনুযায়ী নিজস্ব মোট মুদ্র শতকরা ২০০ ভাগ ১০০ ভাগের পরিবর্তে।
The Dollar is the King
আপনি হয়তো লক্ষ করেছেন যে, আমরা প্রায়ই ইউএস ডলার (USD) এর নাম উল্লেখ করে থাকি। যদি USD প্রত্যেক কারেন্সি পেয়ারের অর্ধেক হয়, আর মেজর যদি শতকরা ৭৫% হয়, তাহলে ইউএস ডলারের দিকে নজর দেয়া আবশ্যক হয়ে পড়ে।
প্রকৃতপক্ষে ইন্টারন্যাশনাল মনেটারি ফান্ড (IMF) অনুসারে ইউএস ডলার বিশ্বের অফিসিয়াল ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভের প্রায় ৬২% দখল করে আছে! কারন বেশীর ভাগ বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী এবং কেন্দ্রিয় ব্যাংক তা রিজার্ভ করে, তারা ইউএস ডলারের দিকে নজর রাখে।
আরও গুরুর্ত্বপূর্ন কারন আছে, যে কেন ইউএস ডলার ফরেক্স মার্কেটে কেন্দ্রীয় ভুমিকা পালন করেঃ
Speculation (স্পেকুলেশন)
একটি গুরুত্বপূর্ন জিনিস নোট করুণ ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে যে, যেখানে কমার্শিয়াল এবং ফাইনান্স্যিয়াল লেনদেন ট্রেডিং ভলিউমের অংশ, বেশীর ভাগ কারেন্সি ট্রেডিং সংঘটিত হয় স্পেকুলেশনের উপর ভিত্তি করে।
অন্য কোথায়, বেশীরভাগ ট্রেডিং ভলিউম ইন্ট্রাডে প্রাইস মুভমেন্ট বাই/সেল এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। স্পেকুলেটরদের ট্রেডিং ভলিউম আনুমানিক ৯০% এর বেশী হয়ে থাকে।
ফরেক্স মার্কেট অনুসারে এর অর্থ হচ্ছে লিকুইডিটি – কোন নির্দিষ্ট সময়ে বাই এবং সেলের পরিমান। এটা প্রচুর পরিমানে হয়ে থাকে।
আর এটা কারো জন্য কারেন্সি ক্রয় বিক্রয় খুবই সহজ করে দেয়।
বিনিয়োগকারীর দৃষ্টিকোণ থেকে, লিকুইডিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারন এটা নির্ধারণ করবে যে নির্দিষ্ট একটা সময়সীমার মধ্যে কত সহজে প্রাইস ধারা পরিবর্তন করতে পারে।
যেখানে ফরেক্স মার্কেট তুলনামুলকভাবে খুবই তরল, কারেন্সি পেয়ার এবং সময়সাপেক্ষে মার্কেট ডেপথ পরিবর্তন হতে পারে।
এসম্পর্কে পরবর্তীতে আরও বিস্তারিতভাবে জানবো।
নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ এর মত ফরেক্স মার্কেট কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত হয় না।
ফরেক্স মার্কেট চলে ওভার-দ্যা-কাউন্টার অথবা “OTC” অথবা “ইন্টারব্যাংক” এর লেনদেনের মাধ্যমে। এটি একটি ইলেক্ট্রনিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর সাথে সংযুক্ত তাই ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে এবং ট্রেড করা যায়।
এর অর্থ যে স্পট ফরেক্স মার্কেট সারা বিশ্বে ছড়িয়ে রয়েছে যার কোন কেন্দ্রীয় অবস্থান নেই। তা যেকোন জায়গায় হতে পারে, এমনকি মাউন্ট ফিজির শীর্ষে।
ফরেক্স ওটিসি মার্কেট হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এর খুবই জনপ্রিয় ফাইনান্স্যিয়াল মার্কেট। বিশ্বজুড়ে বহু সংখ্যক মানুষ এবং অর্গানাইজেশন এখানে ট্রেড করে।
নিচের ছকে সর্বোত্তম ১০টি সক্রিয় কারেন্সি দেখানো হলো।
* যেহেতু এখানে লেনদেনের সময় ২টা কারেন্সি জড়িত থাকে, তাই চার্টে পারসেন্টেজের যোগফল ১০০% এর পরিবর্তে ২০০% হবে।
ডলার হলো সবচেয়ে বেশী ট্রেডকৃত কারেন্সি, শতকরা ৮৪.৯ ভাগের উপর সকল লেনদেনে এর অংশগ্রহন থাকে। ইউরোর স্থান হলো ২য় ৩৯.১ ভাগ। আর জাপনীস মুদ্রা ইয়েন হল ৩য় ১৯.০ ভাগ। দেখতে পাচ্ছেন যে, লিস্টে মেজর কারেন্সিগুলোই শীর্ষতালিকা দখল করে আছে।
The Dollar is the King
আপনি হয়তো লক্ষ করেছেন যে, আমরা প্রায়ই ইউএস ডলার (USD) এর নাম উল্লেখ করে থাকি। যদি USD প্রত্যেক কারেন্সি পেয়ারের অর্ধেক হয়, আর মেজর যদি শতকরা ৭৫% হয়, তাহলে ইউএস ডলারের দিকে নজর দেয়া আবশ্যক হয়ে পড়ে।
প্রকৃতপক্ষে ইন্টারন্যাশনাল মনেটারি ফান্ড (IMF) অনুসারে ইউএস ডলার বিশ্বের অফিসিয়াল ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভের প্রায় ৬২% দখল করে আছে! কারন বেশীর ভাগ বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী এবং কেন্দ্রিয় ব্যাংক তা রিজার্ভ করে, তারা ইউএস ডলারের দিকে নজর রাখে।
আরও গুরুর্ত্বপূর্ন কারন আছে, যে কেন ইউএস ডলার ফরেক্স মার্কেটে কেন্দ্রীয় ভুমিকা পালন করেঃ
- ইউনাইটেড স্টেট বিশ্বের অর্থনীতির মধ্যে সবচেয়ে বড়।
- বিশ্বের সবচেয়ে সঞ্চয়ী মুদ্রা হলো ইউএস ডলার।
- ইউনাইটেড স্টেট বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বেশী লিকুইড ফাইনান্স্যিয়াল মার্কেট
- ইউনাইটেড স্টেট বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশী স্থিতিশীল রাজনৈতিক ব্যাবস্থা।
- বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সামরিক ক্ষমতার অধিকারী হলো ইউনাইটেড স্টেট।
- ইউএস ডলার অনেক ক্রস-বর্ডার লেনদেনের জন্য এক্সচেঞ্জের মাধ্যম। যেমন, তেলের দাম ইউএস ডলারে। তাই যদি মেক্সিকো সৌদিআরব থেকে তেল কিনতে চায়, তাহলে তারা ইউএস ডলারের মাধ্যমেই কিনতে পারবে। যদি মেক্সিকোর কাছে ডলার না থাকে, তাহলে তাদের প্রথমে পেসো বিক্রি করে ডলার কিনতে হবে।
Speculation (স্পেকুলেশন)
একটি গুরুত্বপূর্ন জিনিস নোট করুণ ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে যে, যেখানে কমার্শিয়াল এবং ফাইনান্স্যিয়াল লেনদেন ট্রেডিং ভলিউমের অংশ, বেশীর ভাগ কারেন্সি ট্রেডিং সংঘটিত হয় স্পেকুলেশনের উপর ভিত্তি করে।
অন্য কোথায়, বেশীরভাগ ট্রেডিং ভলিউম ইন্ট্রাডে প্রাইস মুভমেন্ট বাই/সেল এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। স্পেকুলেটরদের ট্রেডিং ভলিউম আনুমানিক ৯০% এর বেশী হয়ে থাকে।
ফরেক্স মার্কেট অনুসারে এর অর্থ হচ্ছে লিকুইডিটি – কোন নির্দিষ্ট সময়ে বাই এবং সেলের পরিমান। এটা প্রচুর পরিমানে হয়ে থাকে।
আর এটা কারো জন্য কারেন্সি ক্রয় বিক্রয় খুবই সহজ করে দেয়।
বিনিয়োগকারীর দৃষ্টিকোণ থেকে, লিকুইডিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারন এটা নির্ধারণ করবে যে নির্দিষ্ট একটা সময়সীমার মধ্যে কত সহজে প্রাইস ধারা পরিবর্তন করতে পারে।
যেখানে ফরেক্স মার্কেট তুলনামুলকভাবে খুবই তরল, কারেন্সি পেয়ার এবং সময়সাপেক্ষে মার্কেট ডেপথ পরিবর্তন হতে পারে।
এসম্পর্কে পরবর্তীতে আরও বিস্তারিতভাবে জানবো।