সিম্পল মুভিং এ্যাভারেজ (SMA)
SMA সবচেয়ে সহজ ফর্মের মুভিং এ্যাভারেজ। SMA আগের X পেরিয়োডের প্রাইস নিয়ে তারপর সেটাকে X পেরিয়োড দিয়ে ভাগ দেয়। SMA গননা করার একটা উদাহরন:
এটা বর্তমান মুভিং এ্যাভারেজের ভ্যালু। আবার যখন পরবর্তী পেরিয়োডের মুভিং এ্যাভারেজ কাউন্ট করবে তখন এইভাবে গত ৫ পেরিয়োডের ভ্যালু নিয়ে কাউন্ট করবে।
একটা কথা, আপনার জন্য এটা অতি প্রয়োজনীয় যে আপনি একটা ইন্ডিকেটরের মুভমেন্টের পেছনে সাইকোলজি ধরা। এটা যদি আপনি বুঝতে পারেন তাহলে আপনি নিজের প্রয়োজনমত ইন্ডিকেটর মডিফাই করে নিতে পারবেন।
মুভিং এ্যাভারেজ প্রাইস মুভমেন্ট একটু দেরি করে দেখায়। এর কারন হল আপনি আগের কয়েকটা প্রইসের উপর ভিওি করে একটা এ্যাভারেজ নিচ্ছেন। এটা আপনাকে সাধারনত প্রাইসের দিক নির্দেশনা করতে সাহায্য করে। আপনি যত বেশি পিরিয়ড আপনার মুভিং এ্যাভারেজে নিবেন আপনার মুভিং এ্যাভারেজটা তত দেরিতে প্রাইস চেঞ্জে প্রতিক্রিয়া দেখাবে কিন্তু এটা আপনাকে ট্রেন্ড সম্পর্কে ভাল ধারনা দিবে।
চলুন আমরা SMA ৫, ২০ এবং ৫০ চার্টে কি বলে তা দেখি। এখানে লাল লাইনটা হল SMA ৫, নীল লাইনটা হল SMA ২০ এবং হলুদ লাইনটা হল SMA ৫০।
লক্ষ্য করুর যে SMA ৫ প্রাইস মুভমেন্টের সাথে খুব তাড়াতাড়ি রিয়্যাক্ট করছে। SMA ২০ আবার SMA ৫ এর চেয়ে আস্তে রিয়্যাক্ট করছে। আর SMA ৫০ আরো ধীরে মুভ করছে। আরো লক্ষ্য করুন যে আপনি যত বেশি পিরিয়োড নিচ্ছেন মুভিং এ্যাভারেজ তত মসৃন হচ্ছে। এর কারন হল আপনি যত বেশি পূর্বের প্রাইস নিবেন মুভিং এ্যাভারেজ তত আস্তে মুভ করবে আর ট্রেন্ড আরো ভালোভাবে দেখাবে।
প্রাইসের দিকে না তাকিয়ে যদি আমরা SMA এর দিকে তাকাই, তাহলে আমরা মার্কেটের বিস্তৃত দিকটা দেখতে পাই। মুভিং এ্যাভারেজ লাইনগুলোর দিকে লক্ষ্য করুন। লাইনগুলো দেখে কি বলা সম্ভব যে প্রাইস পরবর্তীতে কোন দিকে মুভ করতে পারে?
আরেকটা কথা, SMA সময়তে আপনাকে ফলস সিগন্যাল দিবে। নিচের চার্টটি দেখুন
চার্টে কয়েক যায়গায় দেখছেন যে SMA লাইনগুলো হিজিবিজি লাগিয়ে দিয়েছে। যদি আপনি এই সব জায়গায় ট্রেড করেন তাহলে লসের সম্মুখীন হতে পারেন। এর থেকে বাচতে হলে আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী মুভিং এ্যাভারেজ বাছাই করে নিতে হবে।
SMA সবচেয়ে সহজ ফর্মের মুভিং এ্যাভারেজ। SMA আগের X পেরিয়োডের প্রাইস নিয়ে তারপর সেটাকে X পেরিয়োড দিয়ে ভাগ দেয়। SMA গননা করার একটা উদাহরন:
- ধরুন আপনি গত ৫ পেরিয়োডের SMA ব্যাবহার করতে চাচ্ছেন।
- গত ৫ পেরিয়োডের ক্লোজিং প্রাইস হল ১.২৩০০, ১.২৩৪০, ১.২৩৮০, ১.২৪১০, ১.২৪৬০
- আমরা উপরের ক্লোজিং প্রাইস গুলো যোগ করব।
- আমরা পাচ্ছি ১.২৩০০+১.২৩৪০+১.২৩৮০+১.২৪১০+১.২৪৬০ = ৬.১৮৯০।
- যেহেতু আমরা ৫ পেরিয়োড নিচ্ছি তাহলে আমরা যোগকৃত সংখ্যাকে ৫ দিয়ে ভাগ দেব।
- তাহলে পাই ৬.১৯৯০/৫ = ১.২৩৭৮।
এটা বর্তমান মুভিং এ্যাভারেজের ভ্যালু। আবার যখন পরবর্তী পেরিয়োডের মুভিং এ্যাভারেজ কাউন্ট করবে তখন এইভাবে গত ৫ পেরিয়োডের ভ্যালু নিয়ে কাউন্ট করবে।
একটা কথা, আপনার জন্য এটা অতি প্রয়োজনীয় যে আপনি একটা ইন্ডিকেটরের মুভমেন্টের পেছনে সাইকোলজি ধরা। এটা যদি আপনি বুঝতে পারেন তাহলে আপনি নিজের প্রয়োজনমত ইন্ডিকেটর মডিফাই করে নিতে পারবেন।
মুভিং এ্যাভারেজ প্রাইস মুভমেন্ট একটু দেরি করে দেখায়। এর কারন হল আপনি আগের কয়েকটা প্রইসের উপর ভিওি করে একটা এ্যাভারেজ নিচ্ছেন। এটা আপনাকে সাধারনত প্রাইসের দিক নির্দেশনা করতে সাহায্য করে। আপনি যত বেশি পিরিয়ড আপনার মুভিং এ্যাভারেজে নিবেন আপনার মুভিং এ্যাভারেজটা তত দেরিতে প্রাইস চেঞ্জে প্রতিক্রিয়া দেখাবে কিন্তু এটা আপনাকে ট্রেন্ড সম্পর্কে ভাল ধারনা দিবে।
চলুন আমরা SMA ৫, ২০ এবং ৫০ চার্টে কি বলে তা দেখি। এখানে লাল লাইনটা হল SMA ৫, নীল লাইনটা হল SMA ২০ এবং হলুদ লাইনটা হল SMA ৫০।
লক্ষ্য করুর যে SMA ৫ প্রাইস মুভমেন্টের সাথে খুব তাড়াতাড়ি রিয়্যাক্ট করছে। SMA ২০ আবার SMA ৫ এর চেয়ে আস্তে রিয়্যাক্ট করছে। আর SMA ৫০ আরো ধীরে মুভ করছে। আরো লক্ষ্য করুন যে আপনি যত বেশি পিরিয়োড নিচ্ছেন মুভিং এ্যাভারেজ তত মসৃন হচ্ছে। এর কারন হল আপনি যত বেশি পূর্বের প্রাইস নিবেন মুভিং এ্যাভারেজ তত আস্তে মুভ করবে আর ট্রেন্ড আরো ভালোভাবে দেখাবে।
প্রাইসের দিকে না তাকিয়ে যদি আমরা SMA এর দিকে তাকাই, তাহলে আমরা মার্কেটের বিস্তৃত দিকটা দেখতে পাই। মুভিং এ্যাভারেজ লাইনগুলোর দিকে লক্ষ্য করুন। লাইনগুলো দেখে কি বলা সম্ভব যে প্রাইস পরবর্তীতে কোন দিকে মুভ করতে পারে?
আরেকটা কথা, SMA সময়তে আপনাকে ফলস সিগন্যাল দিবে। নিচের চার্টটি দেখুন
চার্টে কয়েক যায়গায় দেখছেন যে SMA লাইনগুলো হিজিবিজি লাগিয়ে দিয়েছে। যদি আপনি এই সব জায়গায় ট্রেড করেন তাহলে লসের সম্মুখীন হতে পারেন। এর থেকে বাচতে হলে আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী মুভিং এ্যাভারেজ বাছাই করে নিতে হবে।