চ্যানেল
যদি আমরা ট্রেন্ডলাইনকে এ ধাপ এগিয়ে নেই তাহলে আমরা চ্যানেল পাই। চ্যানেল আরেকটা টেকনিক্যাল টুল যা আমাদের বাই অথবা সেল নির্ধারন করতে সাহায্য করে। চ্যানেলের টপ ও বটম আমাদের সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স নির্নয় করতে সাহায্য করে।
চ্যানেল ড্র করার জন্য আপনার প্রথমে ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হবে। তারপর সমান্তরাল অরেকটি লাইন টানতে হবে।
৩ ধরনের চ্যানেল
উর্ধ্বগামী/আপ চ্যানেল - প্রাইস যখন হাইয়ার হাই ও হাইয়ার লো ধারন করে।
নিম্নগামী/ডাউন চ্যানেল - প্রাইস যখন লোয়ার হাই এবং লোয়ার লো ধারন করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - প্রাইস যখন একটা রেঞ্জের মধ্যে চলাচল করে।
চ্যানেল ট্রেডিংয়ের নিয়ম সাধারনত এই রকম হয়ে থাকে:
আপট্রেন্ডে - যখন প্রাইস লোয়ার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
ডাউনট্রেন্ডে - যখন প্রাইস আপার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - সেল হাই, বাই লো।
খেয়াল রাখবেন যে, যখন ট্রেন্ডলাইন ড্র করবেন তখন ২টি লাইনই যেন সমান্তরালভাবে আকা হয়। আবার চ্যানেলকে মার্কেটে ফিট করাতে চেষ্টো করবেন না। এটা প্রাক্টিস শেষ হলে, মেটাট্রেডারে দেখুন, চ্যানেলের একটি ট্যুল উল্লেখিত আছে।
যদি আমরা ট্রেন্ডলাইনকে এ ধাপ এগিয়ে নেই তাহলে আমরা চ্যানেল পাই। চ্যানেল আরেকটা টেকনিক্যাল টুল যা আমাদের বাই অথবা সেল নির্ধারন করতে সাহায্য করে। চ্যানেলের টপ ও বটম আমাদের সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স নির্নয় করতে সাহায্য করে।
চ্যানেল ড্র করার জন্য আপনার প্রথমে ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হবে। তারপর সমান্তরাল অরেকটি লাইন টানতে হবে।
৩ ধরনের চ্যানেল
উর্ধ্বগামী/আপ চ্যানেল - প্রাইস যখন হাইয়ার হাই ও হাইয়ার লো ধারন করে।
নিম্নগামী/ডাউন চ্যানেল - প্রাইস যখন লোয়ার হাই এবং লোয়ার লো ধারন করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - প্রাইস যখন একটা রেঞ্জের মধ্যে চলাচল করে।
চ্যানেল ট্রেডিংয়ের নিয়ম সাধারনত এই রকম হয়ে থাকে:
আপট্রেন্ডে - যখন প্রাইস লোয়ার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
ডাউনট্রেন্ডে - যখন প্রাইস আপার ট্রেন্ডলাইন স্পর্শ করে।
সাইডওয়েস/ফ্ল্যাট চ্যানেল - সেল হাই, বাই লো।
খেয়াল রাখবেন যে, যখন ট্রেন্ডলাইন ড্র করবেন তখন ২টি লাইনই যেন সমান্তরালভাবে আকা হয়। আবার চ্যানেলকে মার্কেটে ফিট করাতে চেষ্টো করবেন না। এটা প্রাক্টিস শেষ হলে, মেটাট্রেডারে দেখুন, চ্যানেলের একটি ট্যুল উল্লেখিত আছে।