ফিবোনাচ্চি এবং সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স
আগে আমরা বলেছিলাম যে, বিভিন্ন টেকনিক ব্যাবহার করে আমরা ফিবোর সার্থকতার হার বাড়াতে পারি। তার মধ্যে একটি হল ফিবোকে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স এর সাথে ব্যাবহার করে।
যদি আমরা সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ফিবো লেভেলের কাছাকাছি দেখি তাহলে সেই লেভেলটা না ভাঙ্গার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জাগতে পারে যে কেন এই সম্ভাবনা বাড়ে?
এর কারন হল, অন্যান্য ট্রেডাররাও এইসব লেভেলগুলোতে নজর রাখতে পারে। চলুন একটা উদাহরন দিয়ে দেখি
১. আমরা ডাউনট্রেন্ড দেখতে পাচ্ছি
২. আমরা সেল করার জন্য সুইং হাই থেকে সুইং লো পর্যন্ত ফিবো ড্র করি।
৩. আমরা ০.৯৭৪৯ এ একটি রেজিস্টেন্স ড্র করলাম।
৪. ৫০% ফিবো এবং ০.৯৭৪৫ রেজিস্টেন্স এর মধ্যের জায়গাটা কি এন্ট্রির জন্য একটা ভাল পয়েন্ট?
৫. পরবর্তীতে পড়ার আগে আপনি একটা ডিসিসন নিন। আপনি ট্রেড ধরে রাখবেন, নাকি ক্লোজ করে দিবেন?
৬. প্রাইস ফিবো ০ লেভেল থেকে ফেরত যাওয়াতে অনেক ট্রেডাররা ট্রেড ক্লোজ করে দিতে পারে।
৭. এখানে কি আমরা কিছু বাদ দিয়ে এসেছি?
৮. আমরা যদি সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স জোন ব্যাবহার করি তাহলে কি সেটা আরো বেশি কনফিডেন্স যোগ করে না?
৯. এর কারন কি?
অনেক ট্রেডাররা ফিবো এবং সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ব্যাবহার করে। ওইসব লেভেলগুলো বাই ও সেলের জন্য কী (Key) লেভেল হিসেবে কাজ করে। রিট্রেসমেন্টে সবাই ট্রেড থেকে বের হয়ে যায় না। যদিও কোন গ্যারান্টি নেই যে প্রাইস ট্রেন্ডের বিপরীতে ছুটবে না কিন্তু অন্তত পক্ষে আপনি যখন ট্রেড করেন তখন আপনি এইসব টুল দিয়ে একটু বেশি কনফিডেন্স নিয়ে ট্রেডে এন্টার করতে পারেন।
মনে রাখবেন যে আমরা ভবিষ্যৎ দেখতে পাই না। আমরা ট্রেড করি সম্ভাবনার উপর ভিওি করে। তাই যদি উচ্চ সম্ভাবনা দিয়ে ট্রেড করতে পারি তাহলে আমাদের ট্রেডে প্রফিট করার হার বেড়ে যায়।
আগে আমরা বলেছিলাম যে, বিভিন্ন টেকনিক ব্যাবহার করে আমরা ফিবোর সার্থকতার হার বাড়াতে পারি। তার মধ্যে একটি হল ফিবোকে সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স এর সাথে ব্যাবহার করে।
যদি আমরা সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ফিবো লেভেলের কাছাকাছি দেখি তাহলে সেই লেভেলটা না ভাঙ্গার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জাগতে পারে যে কেন এই সম্ভাবনা বাড়ে?
এর কারন হল, অন্যান্য ট্রেডাররাও এইসব লেভেলগুলোতে নজর রাখতে পারে। চলুন একটা উদাহরন দিয়ে দেখি
১. আমরা ডাউনট্রেন্ড দেখতে পাচ্ছি
২. আমরা সেল করার জন্য সুইং হাই থেকে সুইং লো পর্যন্ত ফিবো ড্র করি।
৩. আমরা ০.৯৭৪৯ এ একটি রেজিস্টেন্স ড্র করলাম।
৪. ৫০% ফিবো এবং ০.৯৭৪৫ রেজিস্টেন্স এর মধ্যের জায়গাটা কি এন্ট্রির জন্য একটা ভাল পয়েন্ট?
৫. পরবর্তীতে পড়ার আগে আপনি একটা ডিসিসন নিন। আপনি ট্রেড ধরে রাখবেন, নাকি ক্লোজ করে দিবেন?
৬. প্রাইস ফিবো ০ লেভেল থেকে ফেরত যাওয়াতে অনেক ট্রেডাররা ট্রেড ক্লোজ করে দিতে পারে।
৭. এখানে কি আমরা কিছু বাদ দিয়ে এসেছি?
৮. আমরা যদি সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স জোন ব্যাবহার করি তাহলে কি সেটা আরো বেশি কনফিডেন্স যোগ করে না?
৯. এর কারন কি?
অনেক ট্রেডাররা ফিবো এবং সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ব্যাবহার করে। ওইসব লেভেলগুলো বাই ও সেলের জন্য কী (Key) লেভেল হিসেবে কাজ করে। রিট্রেসমেন্টে সবাই ট্রেড থেকে বের হয়ে যায় না। যদিও কোন গ্যারান্টি নেই যে প্রাইস ট্রেন্ডের বিপরীতে ছুটবে না কিন্তু অন্তত পক্ষে আপনি যখন ট্রেড করেন তখন আপনি এইসব টুল দিয়ে একটু বেশি কনফিডেন্স নিয়ে ট্রেডে এন্টার করতে পারেন।
মনে রাখবেন যে আমরা ভবিষ্যৎ দেখতে পাই না। আমরা ট্রেড করি সম্ভাবনার উপর ভিওি করে। তাই যদি উচ্চ সম্ভাবনা দিয়ে ট্রেড করতে পারি তাহলে আমাদের ট্রেডে প্রফিট করার হার বেড়ে যায়।