স্টোকাস্টিক
স্টোকাস্টিক এর বাংলা হল সম্ভাব্যতার সূএাবলি। ট্রেন্ড কোথায় যেয়ে শেষ হবে, স্টোকাস্টিক আমাদের সেই ধারনা দিতে পারে। স্টোকাস্টিক এর ব্যাখ্যাকরন:
স্টোকাস্টিক মার্কেটে ওভারবট এবং ওভারসোল্ড কন্ডিশন নির্ধারন করতে সাহায্য করে। স্টোকাস্টিক দিয়ে যেসব তথ্য পাওয়া যায় তা হল:
স্টোকাস্টিক লাইন ক্রস - ট্রেন্ড পরিবর্তনের ইঙ্গিত করে থাকে।
স্টোকাস্টিক ৮০ লেভেলের উপরে - কারেন্সি পেয়ার ওভারবট।
স্টোকাস্টিক ৮০ লেভেলের উপরে মুভ করতে থাকলে - আপট্রেন্ড ক্রমাগত শক্তিশালী হচ্ছে।
স্টোকাস্টিক ৮০ লেভেল থেকে নিচে নামছে - ট্রেন্ডে কারেকশন অথবা ডাউনট্রেন্ডের শুরু আশা করতে পারেন।
স্টোকাস্টিক ২০ লেভেলের নিচে - কারেন্সি পেয়ার ওভারসোল্ড।
স্টোকাস্টিক ২০ লেভেলের নিচে মুভ করতে থাকলে - ডাউনট্রেন্ড ক্রমাগত শক্তিশালী হচ্ছে।
স্টোকাস্টিক ২০ লেভেল থেকে উপরে উঠছে - ট্রেন্ডে কারেকশন অথবা আপট্রেন্ডের শুরু আশা করতে পারেন।
আমরা ৩ পদ্ধতিতে স্টোকাস্টিক দিয়ে ট্রেড করতে পারি:
স্টোকাস্টিক ক্রসওভার
স্টোকাস্টিক ক্রসওভার মুভিং এ্যাভারেজ ক্রসওভারের মত কাজ করে থাকে। সেল সিগন্যাল দেয় যখন %k লাইন %D লাইনকে নিচের দিকে ক্রস করে। আর বাই সিগন্যাল দেয় যখন %k লাইন %D লাইনকে উপরের দিকে ক্রস করে। ট্রিগারলাইনে ক্রসওভার হলে সেটাকে শক্তিশালী সিগন্যাল হিসেবে ধরা হয়। যদি স্টোকাস্টিক ছোট টাইমফ্রেমে ব্যাবহার করা হয় তাহলে সেটাকে বারবার ক্রস করতে দেখা যাবে। ছোট টাইমফ্রেমে স্টোকাস্টিক ব্যাবহার না করাই ভাল। চলুন চার্টে যাই:
উপরের চার্টে ডিফল্ট সেটিং (৫,৩,৩) ব্যাবহার করা হয়েছে। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে ট্রিগার লাইনের ক্রসওভার সিগন্যালগুলো আপনাদের লাভের আশংকা বাড়িয়ে দেয় আর ট্রিগার লাইনের বাইরে সেটা ফলস সিগন্যালে পরিনত হতে পারে।
ওভারসোল্ড এবং ওভারবট ট্রেডিং
যখন স্টোকাস্টিক ট্রিগার লাইন থেকে বের হয় তখন ট্রেডে এন্ট্রি অথবা এক্সিট করতে পারেন। ফ্ল্যাট মার্কেটে সাবধান থাকবেন। স্টোকাস্টিক সহজেই আপনাকে ফলস সিগন্যাল দিবে। আবার ফ্ল্যাট মার্কেট আপনাকে আসন্ন ট্রেন্ডের জন্য ধারনাও দিতে পারে। নিচের চার্টটি দেখুন:
উপরের চার্টে সবকিছু বিস্তারিত দেয়া হয়নি। যদি চার্টটি ভালভাবে এ্যানালাইজ না করে থাকেন তাহলে আবার করে দেখুন।
স্টোকাস্টিক এর বাংলা হল সম্ভাব্যতার সূএাবলি। ট্রেন্ড কোথায় যেয়ে শেষ হবে, স্টোকাস্টিক আমাদের সেই ধারনা দিতে পারে। স্টোকাস্টিক এর ব্যাখ্যাকরন:
- %k period - ফাস্ট লাইন
- %D period – স্লো লাইন
- ট্রিগার লেভেল - ৮০ এর উপর এবং ২০ এর নিচে।
স্টোকাস্টিক মার্কেটে ওভারবট এবং ওভারসোল্ড কন্ডিশন নির্ধারন করতে সাহায্য করে। স্টোকাস্টিক দিয়ে যেসব তথ্য পাওয়া যায় তা হল:
স্টোকাস্টিক লাইন ক্রস - ট্রেন্ড পরিবর্তনের ইঙ্গিত করে থাকে।
স্টোকাস্টিক ৮০ লেভেলের উপরে - কারেন্সি পেয়ার ওভারবট।
স্টোকাস্টিক ৮০ লেভেলের উপরে মুভ করতে থাকলে - আপট্রেন্ড ক্রমাগত শক্তিশালী হচ্ছে।
স্টোকাস্টিক ৮০ লেভেল থেকে নিচে নামছে - ট্রেন্ডে কারেকশন অথবা ডাউনট্রেন্ডের শুরু আশা করতে পারেন।
স্টোকাস্টিক ২০ লেভেলের নিচে - কারেন্সি পেয়ার ওভারসোল্ড।
স্টোকাস্টিক ২০ লেভেলের নিচে মুভ করতে থাকলে - ডাউনট্রেন্ড ক্রমাগত শক্তিশালী হচ্ছে।
স্টোকাস্টিক ২০ লেভেল থেকে উপরে উঠছে - ট্রেন্ডে কারেকশন অথবা আপট্রেন্ডের শুরু আশা করতে পারেন।
আমরা ৩ পদ্ধতিতে স্টোকাস্টিক দিয়ে ট্রেড করতে পারি:
- ক্রসওভার
- ওভারসোল্ড এবং ওভারবট
- ডাইভারজেন্স (পরবর্তীতে আলোচনা করা হবে)
স্টোকাস্টিক ক্রসওভার
স্টোকাস্টিক ক্রসওভার মুভিং এ্যাভারেজ ক্রসওভারের মত কাজ করে থাকে। সেল সিগন্যাল দেয় যখন %k লাইন %D লাইনকে নিচের দিকে ক্রস করে। আর বাই সিগন্যাল দেয় যখন %k লাইন %D লাইনকে উপরের দিকে ক্রস করে। ট্রিগারলাইনে ক্রসওভার হলে সেটাকে শক্তিশালী সিগন্যাল হিসেবে ধরা হয়। যদি স্টোকাস্টিক ছোট টাইমফ্রেমে ব্যাবহার করা হয় তাহলে সেটাকে বারবার ক্রস করতে দেখা যাবে। ছোট টাইমফ্রেমে স্টোকাস্টিক ব্যাবহার না করাই ভাল। চলুন চার্টে যাই:
উপরের চার্টে ডিফল্ট সেটিং (৫,৩,৩) ব্যাবহার করা হয়েছে। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে ট্রিগার লাইনের ক্রসওভার সিগন্যালগুলো আপনাদের লাভের আশংকা বাড়িয়ে দেয় আর ট্রিগার লাইনের বাইরে সেটা ফলস সিগন্যালে পরিনত হতে পারে।
ওভারসোল্ড এবং ওভারবট ট্রেডিং
যখন স্টোকাস্টিক ট্রিগার লাইন থেকে বের হয় তখন ট্রেডে এন্ট্রি অথবা এক্সিট করতে পারেন। ফ্ল্যাট মার্কেটে সাবধান থাকবেন। স্টোকাস্টিক সহজেই আপনাকে ফলস সিগন্যাল দিবে। আবার ফ্ল্যাট মার্কেট আপনাকে আসন্ন ট্রেন্ডের জন্য ধারনাও দিতে পারে। নিচের চার্টটি দেখুন:
উপরের চার্টে সবকিছু বিস্তারিত দেয়া হয়নি। যদি চার্টটি ভালভাবে এ্যানালাইজ না করে থাকেন তাহলে আবার করে দেখুন।