মুভিং এভারেজের ব্যাবহার
সবচেয়ে সহজভাবে মুভিং এভারেজের ব্যাবহার হল ১টা মুভিং এ্যাভারেজ ব্যাবহার করা। এর দ্বারা আপনারা ট্রেন্ড দেখতে পাবেন। যখন প্রাইস মুভিং এভারেজের উপরে যাবে, বাই করবেন আর যখন প্রাইস মুভিং এ্যাভারেজের নিচে যাবে সেল করবেন। এর একটা বড় সমস্যা হল এটা খুবই সাধারন আর আপনি অনেক ফেকআউটের সম্মুখীন হবেন।
উপরের চার্টে আমরা কয়েকটি ফেকআউট দেখতে পাচ্ছি। এইসব জায়গায় যদি আমরা ট্রেড করতাম তাহলে আমরা লসের সম্মুখীন হতাম। এইসব ফেকআউট থেকে বাচতে আমরা একটার বেশি মুভিং এ্যাভারেজ ব্যাবহার করতে পারি।
একাধিক মুভিং এ্যাভারেজের ব্যাবহার
আমরা যদি কয়েকটা মুভিং এ্যাভারেজ ব্যাবহার করি তাহলে আমরা অনেক ফলস সিগন্যাল থেকে রেহাই পেতে পারি। আমরা জানি যে, আপট্রেন্ডে দ্রুত মুভিং এভারেজ ধীরগতির মুভিং এভারেজের উপরে চলে যাবে আর ডাউনট্রেন্ডে নিচে থাকবে। চলুন আমরা SMA ১০, ৫০ এবং ২০০ চার্টে ব্যাবহার করে দেখি।
উপরের চার্টে আমরা কি দেখতে পাচ্ছি? যখন ট্রেন্ড বদলায় তখন দ্রুত মুভিং এভারেজটা আগে তার ধারা বদলায়। এখানে SMA ১০ সবচেয়ে দ্রুত গতির মুভিং এ্যাভারেজ। তারপর হল SMA ৫০। লক্ষ্য করুন যে সবার আগে SMA ১০ নিজের গতি বদলেছে আর তারপর SMA ৫০ এবং সর্বশেষে SMA ২০০।
চার্টে আরো লক্ষ্য করবেন যে SMA ১০ অনেক ফেকআউটের সম্মুখীন হয়েছে। তার তুলনায় SMA ৫০ অনেক কম ফেকআউটের সম্মুখীন হয়েছে আর SMA ২০০ এর ক্ষেএে খুবই কম।
আরো লক্ষ্য করবেন যে SMA ২০০ এর চেয়ে SMA ৫০ আগে ট্রেন্ড বদলানোর সিগন্যাল দিয়েছে। এর কারন হল SMA ৫০ গত ৫০ পিরিয়োডের ডাটা গননা করছে আর SMA ২০০ করছে আগের ২০০ পিরিয়োডের ডাটা। তাই তুলনামূলকভাবে SMA ৫০ দ্রুত ট্রেন্ড বদলানোর সিগন্যাল দিচ্ছে কিন্তু SMA ২০০ সম্পূর্ন ট্রেন্ড সম্পর্কে ভাল ধারনা দিচ্ছে।
মুভিং এভারেজ ক্রসওভার
আপনি কি বলতে পারেন যে কিভাবে ট্রেন্ড নির্ধারন করতে হয়? আপনি কি বলতে পারেন যে কখন ট্রেন্ড শেষ হচ্ছে অথবা রিভার্স করছে? আশা করি এতক্ষনে আপনারা এই সম্পর্কে ভালভাবে বুঝতে পেরেছেন।
আপনি যদি আগের চার্টগুলো ভালভাবে লক্ষ্য করে থাকেন তাহলে দেখতে পাবেন যে একসময় মুভিং এ্যাভারেজ একটা আরেকটাকে ক্রস করে। এটা আপনারা ভাল একটি এন্ট্রি পয়েন্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন। উপরের চার্টে আমরা এবার শুধু SMA ৫০ আর SMA ২০০ ব্যাবহার করব।
দেখুন ২ জায়গায় মুভিং এ্যাভারেজ ক্রস করেছে। সেইসব জায়গা খেকে যদি ট্রেডে এন্টার করতেন তাহলে অনেক পিপ পকেটে ভরতে পারতেন। এথানে যদি ভাল এক্সিট পয়েন্ট নির্ধারন করতে চান তাহলে SMA ২০০ এর উপরের ও নিচের জায়গাটা ভাল একটা এক্সিট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করত। আবার যখন ২টা মুভিং এভারেজ ক্রস করছে তখন আপনি আপনার ট্রেড ক্লোজ করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের টেকনিক বের করে মার্কেট থেকে লাভ করা হল আপনার কাজ।
আপনাদের কি এটা মনে আছে যে মুভিং এভারেজ বিলম্ব করে থাকে? আর সেই কারনে আপনার ফলস সিগন্যালের ফাদেও পড়তে পারেন?
মার্কেটে আপনারা সবসময় লাভ করতে পারবেন না আর তাই লসের কথাও চিন্তা করবেন। মুভিং এ্যভারেজ আপনাকে ট্রেন্ডিং মার্কেটে ভাল সিগন্যাল দিবে, কিন্তু রেঞ্জিং মার্কেটে মুভিং এ্যাভারেজ অনেকবার ক্রস করতে পারে যার কারনে আপনি লসের সম্মুখীন হতে পারেন।
সবচেয়ে সহজভাবে মুভিং এভারেজের ব্যাবহার হল ১টা মুভিং এ্যাভারেজ ব্যাবহার করা। এর দ্বারা আপনারা ট্রেন্ড দেখতে পাবেন। যখন প্রাইস মুভিং এভারেজের উপরে যাবে, বাই করবেন আর যখন প্রাইস মুভিং এ্যাভারেজের নিচে যাবে সেল করবেন। এর একটা বড় সমস্যা হল এটা খুবই সাধারন আর আপনি অনেক ফেকআউটের সম্মুখীন হবেন।
উপরের চার্টে আমরা কয়েকটি ফেকআউট দেখতে পাচ্ছি। এইসব জায়গায় যদি আমরা ট্রেড করতাম তাহলে আমরা লসের সম্মুখীন হতাম। এইসব ফেকআউট থেকে বাচতে আমরা একটার বেশি মুভিং এ্যাভারেজ ব্যাবহার করতে পারি।
একাধিক মুভিং এ্যাভারেজের ব্যাবহার
আমরা যদি কয়েকটা মুভিং এ্যাভারেজ ব্যাবহার করি তাহলে আমরা অনেক ফলস সিগন্যাল থেকে রেহাই পেতে পারি। আমরা জানি যে, আপট্রেন্ডে দ্রুত মুভিং এভারেজ ধীরগতির মুভিং এভারেজের উপরে চলে যাবে আর ডাউনট্রেন্ডে নিচে থাকবে। চলুন আমরা SMA ১০, ৫০ এবং ২০০ চার্টে ব্যাবহার করে দেখি।
উপরের চার্টে আমরা কি দেখতে পাচ্ছি? যখন ট্রেন্ড বদলায় তখন দ্রুত মুভিং এভারেজটা আগে তার ধারা বদলায়। এখানে SMA ১০ সবচেয়ে দ্রুত গতির মুভিং এ্যাভারেজ। তারপর হল SMA ৫০। লক্ষ্য করুন যে সবার আগে SMA ১০ নিজের গতি বদলেছে আর তারপর SMA ৫০ এবং সর্বশেষে SMA ২০০।
চার্টে আরো লক্ষ্য করবেন যে SMA ১০ অনেক ফেকআউটের সম্মুখীন হয়েছে। তার তুলনায় SMA ৫০ অনেক কম ফেকআউটের সম্মুখীন হয়েছে আর SMA ২০০ এর ক্ষেএে খুবই কম।
আরো লক্ষ্য করবেন যে SMA ২০০ এর চেয়ে SMA ৫০ আগে ট্রেন্ড বদলানোর সিগন্যাল দিয়েছে। এর কারন হল SMA ৫০ গত ৫০ পিরিয়োডের ডাটা গননা করছে আর SMA ২০০ করছে আগের ২০০ পিরিয়োডের ডাটা। তাই তুলনামূলকভাবে SMA ৫০ দ্রুত ট্রেন্ড বদলানোর সিগন্যাল দিচ্ছে কিন্তু SMA ২০০ সম্পূর্ন ট্রেন্ড সম্পর্কে ভাল ধারনা দিচ্ছে।
মুভিং এভারেজ ক্রসওভার
আপনি কি বলতে পারেন যে কিভাবে ট্রেন্ড নির্ধারন করতে হয়? আপনি কি বলতে পারেন যে কখন ট্রেন্ড শেষ হচ্ছে অথবা রিভার্স করছে? আশা করি এতক্ষনে আপনারা এই সম্পর্কে ভালভাবে বুঝতে পেরেছেন।
আপনি যদি আগের চার্টগুলো ভালভাবে লক্ষ্য করে থাকেন তাহলে দেখতে পাবেন যে একসময় মুভিং এ্যাভারেজ একটা আরেকটাকে ক্রস করে। এটা আপনারা ভাল একটি এন্ট্রি পয়েন্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন। উপরের চার্টে আমরা এবার শুধু SMA ৫০ আর SMA ২০০ ব্যাবহার করব।
দেখুন ২ জায়গায় মুভিং এ্যাভারেজ ক্রস করেছে। সেইসব জায়গা খেকে যদি ট্রেডে এন্টার করতেন তাহলে অনেক পিপ পকেটে ভরতে পারতেন। এথানে যদি ভাল এক্সিট পয়েন্ট নির্ধারন করতে চান তাহলে SMA ২০০ এর উপরের ও নিচের জায়গাটা ভাল একটা এক্সিট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করত। আবার যখন ২টা মুভিং এভারেজ ক্রস করছে তখন আপনি আপনার ট্রেড ক্লোজ করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের টেকনিক বের করে মার্কেট থেকে লাভ করা হল আপনার কাজ।
আপনাদের কি এটা মনে আছে যে মুভিং এভারেজ বিলম্ব করে থাকে? আর সেই কারনে আপনার ফলস সিগন্যালের ফাদেও পড়তে পারেন?
মার্কেটে আপনারা সবসময় লাভ করতে পারবেন না আর তাই লসের কথাও চিন্তা করবেন। মুভিং এ্যভারেজ আপনাকে ট্রেন্ডিং মার্কেটে ভাল সিগন্যাল দিবে, কিন্তু রেঞ্জিং মার্কেটে মুভিং এ্যাভারেজ অনেকবার ক্রস করতে পারে যার কারনে আপনি লসের সম্মুখীন হতে পারেন।