অসসিলিয়েটর এবং মোমেন্টাম (Oscilliator & Momentum)
এতক্ষণ আমরা বিভিন্ন ধরনের ইন্ডিকেটরের ব্যবহার দেখলাম। এই ইন্ডিকেটরগুলকে আমরা ২ ভাগে ভাগ করতে পারি। সেগুলো হলঃ
১. লিডিং ইন্ডিকেটর (Oscillators)
২. ল্যাগিং ইন্ডিকেটর (Momentum)
১. লিডিং ইন্ডিকেটর
লিডিং ইন্ডিকেটর আমাদের ট্রেন্ড শুরু হওয়ার আগে আমাদের সংকেত দিয়ে থাকে। আর আমরা জানি যে ইন্ডিকেটর অনেক সময় ফালস সিগন্যাল দেয়। আর লিডিং ইন্ডিকেটরের ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য।
লিডিং ইন্ডিকেটর অথবা Oscillators আপনাকে বাই অথবা সেল করার সংকেত দিয়ে থাকে। মনে আছে আমরা প্যারাবলিক SAR, স্টকাস্টিক, আরএসআই ব্যবহার করেছিলাম? ওগুলো Oscillators ছিল। সেগুল আমাদের সম্ভাব্য রিভারসাল, ট্রেন্ডের স্থায়িত্ব এবং প্রাইস তার গতিধারা বদলাবে কিনা, তার সংকেত দিয়ে থাকে। একটা উদাহরন দেখিঃ
উপরের উদাহরনেঃ
- স্টকাস্টিক হাই/লো এর উপর ভিত্তি করে লাইন অঙ্কন করে।
- আরএসআই ক্লোজিং প্রাইসের উপর ভিত্তি করে গননা করা হয়।
- প্যারাবলিক SAR এর নিজস্ব গননা করার পদ্ধতি আছে।
এখানে যা বলতে চাচ্ছি তা হল, একটা ইন্ডিকেটর নির্দিষ্ট প্রাইস মুভমেন্টের উপর রিয়াক্ট করে। কোনো ইন্ডিকেটর বাবহারের পূর্বে সেই ইন্ডিকেটরের স্বভাব জানুন।
২. ল্যাগিং ইন্ডিকেটর
ল্যাগিং ইন্ডিকেটর ট্রেন্ড শুরু হাওয়ার পরে আমাদের সিগন্যাল দেয়। ল্যাগিং ইন্ডিকেটর ধিরগতিতে সিগন্যাল দেয় বিধায় তুলনামুলকভাগে সঠিক সিগন্যাল দেয়। কিন্তু আবার বড়বড় মুভমেন্ট ট্রেন্ডের সুরুতে হয়ে থাকে আর ল্যাগিং ইন্ডিকেটরের কারনে তা হাতছারা হয়ে যেতে পারে।
Momentum ইন্ডিকেটর হিসেবে আমরা মুভিং এভারেজ, আরএসআই, এডিএক্স এগুলোকে ধরতে পারি। এগুলো ধীরগতিতে মুভ করে আর আমাদের অতিতে ঘটিত কাহিনী বলে থাকে। তথায় ভুল হাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। একটা উদাহরণঃ
উপরের চার্টে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে, Oscillators ও Momentum দুইটাই সময়তে আপনাকে ঠিক সিগন্যাল দিবে আবার একটা ফলস সিগন্যাল দিবে। আবার সময়তে দুইটাই ফলস সিগন্যাল দিবে।
ইন্ডিকেটর পূর্বের প্রাইস থেকে ডাটা নিয়ে কাজ করে আর সেটা দিয়ে আপনাকে নতুন ডাটা দেখায় যা আপনাকে ভবিষ্যৎ প্রাইস মুভমেন্ট নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। আপনি ইন্ডিকেটর কিভাবে ব্যবহার করবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করে।
আপনার মনে হয়তো একটা প্রশ্ন জেগেছিল যে, আরএসআইকে আমি লিডিং এবং ল্যাগিং ইন্ডিকেটর দুইটার জন্যই উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করেছি। এখন কি উত্তরটা পেয়েছেন?
এতক্ষণ আমরা বিভিন্ন ধরনের ইন্ডিকেটরের ব্যবহার দেখলাম। এই ইন্ডিকেটরগুলকে আমরা ২ ভাগে ভাগ করতে পারি। সেগুলো হলঃ
১. লিডিং ইন্ডিকেটর (Oscillators)
২. ল্যাগিং ইন্ডিকেটর (Momentum)
১. লিডিং ইন্ডিকেটর
লিডিং ইন্ডিকেটর আমাদের ট্রেন্ড শুরু হওয়ার আগে আমাদের সংকেত দিয়ে থাকে। আর আমরা জানি যে ইন্ডিকেটর অনেক সময় ফালস সিগন্যাল দেয়। আর লিডিং ইন্ডিকেটরের ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য।
লিডিং ইন্ডিকেটর অথবা Oscillators আপনাকে বাই অথবা সেল করার সংকেত দিয়ে থাকে। মনে আছে আমরা প্যারাবলিক SAR, স্টকাস্টিক, আরএসআই ব্যবহার করেছিলাম? ওগুলো Oscillators ছিল। সেগুল আমাদের সম্ভাব্য রিভারসাল, ট্রেন্ডের স্থায়িত্ব এবং প্রাইস তার গতিধারা বদলাবে কিনা, তার সংকেত দিয়ে থাকে। একটা উদাহরন দেখিঃ
উপরের উদাহরনেঃ
- স্টকাস্টিক হাই/লো এর উপর ভিত্তি করে লাইন অঙ্কন করে।
- আরএসআই ক্লোজিং প্রাইসের উপর ভিত্তি করে গননা করা হয়।
- প্যারাবলিক SAR এর নিজস্ব গননা করার পদ্ধতি আছে।
এখানে যা বলতে চাচ্ছি তা হল, একটা ইন্ডিকেটর নির্দিষ্ট প্রাইস মুভমেন্টের উপর রিয়াক্ট করে। কোনো ইন্ডিকেটর বাবহারের পূর্বে সেই ইন্ডিকেটরের স্বভাব জানুন।
২. ল্যাগিং ইন্ডিকেটর
ল্যাগিং ইন্ডিকেটর ট্রেন্ড শুরু হাওয়ার পরে আমাদের সিগন্যাল দেয়। ল্যাগিং ইন্ডিকেটর ধিরগতিতে সিগন্যাল দেয় বিধায় তুলনামুলকভাগে সঠিক সিগন্যাল দেয়। কিন্তু আবার বড়বড় মুভমেন্ট ট্রেন্ডের সুরুতে হয়ে থাকে আর ল্যাগিং ইন্ডিকেটরের কারনে তা হাতছারা হয়ে যেতে পারে।
Momentum ইন্ডিকেটর হিসেবে আমরা মুভিং এভারেজ, আরএসআই, এডিএক্স এগুলোকে ধরতে পারি। এগুলো ধীরগতিতে মুভ করে আর আমাদের অতিতে ঘটিত কাহিনী বলে থাকে। তথায় ভুল হাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। একটা উদাহরণঃ
উপরের চার্টে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে, Oscillators ও Momentum দুইটাই সময়তে আপনাকে ঠিক সিগন্যাল দিবে আবার একটা ফলস সিগন্যাল দিবে। আবার সময়তে দুইটাই ফলস সিগন্যাল দিবে।
ইন্ডিকেটর পূর্বের প্রাইস থেকে ডাটা নিয়ে কাজ করে আর সেটা দিয়ে আপনাকে নতুন ডাটা দেখায় যা আপনাকে ভবিষ্যৎ প্রাইস মুভমেন্ট নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। আপনি ইন্ডিকেটর কিভাবে ব্যবহার করবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করে।
আপনার মনে হয়তো একটা প্রশ্ন জেগেছিল যে, আরএসআইকে আমি লিডিং এবং ল্যাগিং ইন্ডিকেটর দুইটার জন্যই উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করেছি। এখন কি উত্তরটা পেয়েছেন?