পেনান্ট ও ফ্ল্যাগ
পেনান্ট
পেনান্টকে একটি কন্টিনিউইয়েশন প্যাটার্ন হিসেবে গণ্য করা হয়। আপট্রেন্ড অথবা ডাউনট্রেন্ডের পরে মার্কেট দম নিতে ছোট একটা বিরতি নেয় যেখানে সেই সময় চার্টে আমরা ছোট একটা ত্রিভুজ আকৃতির প্রাইস প্যাটার্ন দেখতে পারি। আর সেটাকে আমরা পেনান্ট বলে থাকি।
যখন প্রাইস পেনান্ট তৈরি করতে থাকে তখন বুল এবং বিয়াররা পরবর্তীতে প্রাইস কোন দিকে নিবে সেটা নির্ধারণ করতে থাকে। যখন প্রাইস পেনান্ট ব্রেক করে তখন প্রাইস সাধারনত ট্রেন্ডের দিকে মুভ করে থাকে।
আপট্রেন্ডের অথবা ডাউনট্রেন্ডের পরে পেনান্ট ফর্ম করে থাকে। প্রাইস একটা রেঞ্জের মধ্যে সঙ্কুচিত হতে থাকে। যখন পর্যাপ্ত পরিমানে বুল অথবা বিয়ার আক্রমন শুরু করে তখন পেনান্ট ব্রেক করে আর প্রাইস ট্রেন্ডের দিকে যেতে থাকে।
অন্যান্য প্যাটার্নের মত পেনান্ট তার ফরমেশনের সমান মুভ করে না। বরং পূর্ববর্তী আপমুভ অথবা ডাউনমুভের সমান মুভ করে থাকে।
ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন
মার্কেট যখন কোন শক্তিশালী মুভমেন্টের পরে বিরতি নেয় তখন ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন তৈরি করে। ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন ২টা সমান্তরাল লাইন দিয়ে গঠিত হয় যেটা সাপোর্ট ও রেজিস্টান্স হিসেবে কাজ করে।
ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন উদ্ধগামি অথবা নিম্নগামি হয়ে থাকে। যদি মার্কেট আপট্রেন্ডে থাকে তাহলে একটা একটা নিম্নগামি ফ্ল্যাগ লোয়ার লো এবং লোয়ার হাই তৈরি করে যেটা বুলিশ সংকেত দিয়ে থাকে। আর যদি মার্কেট ডাউনট্রেন্ডের পরে উদ্ধগামি ফ্ল্যাগ হাইয়ার লো এবং হাইয়ার হাই তৈরি করে তাহলে সেটা বিয়ারিশ সংকেত দিয়ে থাকে। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
একটা ফ্ল্যাগ তৈরি হাওয়ার পর মার্কেট যখন সেটা ব্রেক করে মানে প্রাইস ফ্ল্যাগের বাইরে ক্লোজ হয় তখন ফ্ল্যাগ ব্রেক করে। এরপর আশা করা যায় যে, প্রাইস কমপক্ষে পূর্ববর্তী ট্রেন্ডের ৭০% - ১০০% মুভ করবে।
পেনান্ট
পেনান্টকে একটি কন্টিনিউইয়েশন প্যাটার্ন হিসেবে গণ্য করা হয়। আপট্রেন্ড অথবা ডাউনট্রেন্ডের পরে মার্কেট দম নিতে ছোট একটা বিরতি নেয় যেখানে সেই সময় চার্টে আমরা ছোট একটা ত্রিভুজ আকৃতির প্রাইস প্যাটার্ন দেখতে পারি। আর সেটাকে আমরা পেনান্ট বলে থাকি।
যখন প্রাইস পেনান্ট তৈরি করতে থাকে তখন বুল এবং বিয়াররা পরবর্তীতে প্রাইস কোন দিকে নিবে সেটা নির্ধারণ করতে থাকে। যখন প্রাইস পেনান্ট ব্রেক করে তখন প্রাইস সাধারনত ট্রেন্ডের দিকে মুভ করে থাকে।
আপট্রেন্ডের অথবা ডাউনট্রেন্ডের পরে পেনান্ট ফর্ম করে থাকে। প্রাইস একটা রেঞ্জের মধ্যে সঙ্কুচিত হতে থাকে। যখন পর্যাপ্ত পরিমানে বুল অথবা বিয়ার আক্রমন শুরু করে তখন পেনান্ট ব্রেক করে আর প্রাইস ট্রেন্ডের দিকে যেতে থাকে।
অন্যান্য প্যাটার্নের মত পেনান্ট তার ফরমেশনের সমান মুভ করে না। বরং পূর্ববর্তী আপমুভ অথবা ডাউনমুভের সমান মুভ করে থাকে।
ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন
মার্কেট যখন কোন শক্তিশালী মুভমেন্টের পরে বিরতি নেয় তখন ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন তৈরি করে। ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন ২টা সমান্তরাল লাইন দিয়ে গঠিত হয় যেটা সাপোর্ট ও রেজিস্টান্স হিসেবে কাজ করে।
ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন উদ্ধগামি অথবা নিম্নগামি হয়ে থাকে। যদি মার্কেট আপট্রেন্ডে থাকে তাহলে একটা একটা নিম্নগামি ফ্ল্যাগ লোয়ার লো এবং লোয়ার হাই তৈরি করে যেটা বুলিশ সংকেত দিয়ে থাকে। আর যদি মার্কেট ডাউনট্রেন্ডের পরে উদ্ধগামি ফ্ল্যাগ হাইয়ার লো এবং হাইয়ার হাই তৈরি করে তাহলে সেটা বিয়ারিশ সংকেত দিয়ে থাকে। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
একটা ফ্ল্যাগ তৈরি হাওয়ার পর মার্কেট যখন সেটা ব্রেক করে মানে প্রাইস ফ্ল্যাগের বাইরে ক্লোজ হয় তখন ফ্ল্যাগ ব্রেক করে। এরপর আশা করা যায় যে, প্রাইস কমপক্ষে পূর্ববর্তী ট্রেন্ডের ৭০% - ১০০% মুভ করবে।