রেগুলার ডাইভারজেন্স
রেগুলার ডাইভারজেন্স ট্রেন্ড রিভার্সালের সম্ভাব্য লক্ষন হিসেবে ব্যাবরিত হয়।
রেগুলার বুলিশ ডাইভারজেন্স
যখন প্রাইস লোয়ার লো আর ইনডিকেটর হাইয়ার লো তৈরি করে তখন সেটাকে রেগুলার বুলিশ ডাইভারজেন্স বলে।
এটা সাধারনত ডাউনট্রেন্ডের শেষের দিকে দেখা যায়। যখন প্রাইস ২য় লো বানায় আর ইনডিকেটর নতুন লো তৈরি করতে ব্যার্থ হয়, তখন সেখানে একটা প্রাইস রিভার্সালের সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু প্রাইস আর ইনডিকেটরের স্বভাবত একই রকম আচরন করা উচিত আর এখানে সেটা হচ্ছে না।
রেগুলার বিয়ারিশ ডাইভারজেন্স
প্রাইস হাইয়ার হাই আর ইনডিকেটর লোয়ার হাই তৈরি করে তখন সেটাকে রেগুলার বুলিশ ডাইভারজেন্স বলে।
এটা আপট্রেন্ডের দিকে পাওয়া যায়। প্রাইস ২য় হাই তৈরি করার পর ইনডিকেটর নতুন হাই তৈরি করতে ব্যার্থ হয়, আর তখন আপনি প্রাইস রিভার্সালের আশা করতে পারেন।
এটা বুঝতে কি খুব কষ্ট হয়েছে? হয়ে থাকলে লজেন্স খান। হাহাহা!!!
রেগুলার ডাইভারজেন্স ট্রেন্ড রিভার্সালের সম্ভাব্য লক্ষন হিসেবে ব্যাবরিত হয়।
রেগুলার বুলিশ ডাইভারজেন্স
যখন প্রাইস লোয়ার লো আর ইনডিকেটর হাইয়ার লো তৈরি করে তখন সেটাকে রেগুলার বুলিশ ডাইভারজেন্স বলে।
এটা সাধারনত ডাউনট্রেন্ডের শেষের দিকে দেখা যায়। যখন প্রাইস ২য় লো বানায় আর ইনডিকেটর নতুন লো তৈরি করতে ব্যার্থ হয়, তখন সেখানে একটা প্রাইস রিভার্সালের সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু প্রাইস আর ইনডিকেটরের স্বভাবত একই রকম আচরন করা উচিত আর এখানে সেটা হচ্ছে না।
রেগুলার বিয়ারিশ ডাইভারজেন্স
প্রাইস হাইয়ার হাই আর ইনডিকেটর লোয়ার হাই তৈরি করে তখন সেটাকে রেগুলার বুলিশ ডাইভারজেন্স বলে।
এটা আপট্রেন্ডের দিকে পাওয়া যায়। প্রাইস ২য় হাই তৈরি করার পর ইনডিকেটর নতুন হাই তৈরি করতে ব্যার্থ হয়, আর তখন আপনি প্রাইস রিভার্সালের আশা করতে পারেন।
এটা বুঝতে কি খুব কষ্ট হয়েছে? হয়ে থাকলে লজেন্স খান। হাহাহা!!!