ট্রেন্ডিং মার্কেট কি?
প্রাইস যখন এক ডায়রেকশনে মুভ করে তখন আমরা ট্রেন্ডিং মার্কেট দেখি। ট্রেন্ডিং মার্কেটে প্রাইসকে সবসময় ট্রেন্ডের বিপরীতে যেতে দেখা যায়। সেগুলোকে রিট্রেসমেন্ট বলা হয়।
ট্রেন্ড সাধারনত চিনহিত করা যায়ঃ
- আপট্রেন্ডে হাইয়ার হাই এবং হাইয়ার লো দিয়ে
- ডাউনট্রেন্ডে লোয়ার হাই এবং লোয়ার লো দিয়ে।
ট্রেন্ড ট্রেডিং করতে ট্রেডাররা সাধারনত মেজর কারেন্সি পেয়ার বেছে নেয়। এছাড়াও অন্যান্য কারেন্সি যাতে ডলারের প্রভাব থাকে কারন সেসব কারেন্সি পেয়ারে অন্যান্য পেয়ার থেকে লিকুইডিটি বেশী থাকে।
লিকুইডিটি ট্রেন্ড ভিত্তিক স্ট্রাটেজির জন্য জরুরী। কারেন্সি পেয়ারে লিকুইডিটি বেশী থাকলে আমরা বড় মুভ (বেশী ভলাটালিটি) আশা করতে পারি।
শুধুমাত্র প্রাইসের দিকে না তাকিয়ে, আমরা যেসব ট্রেডিং ট্যুলের ব্যাবহার শিখেছি সেগুলো কাজে লাগাতে পারি। চলুন কিছু উদাহরন দেখিঃ
ট্রেন্ডিং মার্কেটে মুভিং এভারেজ
মার্কেট ট্রেন্ড নির্ণয় করতে আমরা মুভিং এভারেজ ব্যাবহার করতে পারি। এখানে ৩ টা সিম্পল মুভিং এভারেজ ব্যাবহার করা হয়েছেঃ
- এসএমএ ১০
- এসএমএ ৫০
- এসএমএ ২০০
উপরের চার্টে লক্ষ্য করুন যে, এসএমএ ১০ যখন এসএমএ ৫০ কে উপরের দিকে ক্রস করছে অথবা এসএমএ ৫০ যখন এসএমএ ২০০ কে ক্রস করছে তখন কি হচ্ছে।
ট্রেন্ডিং মার্কেটে বোলিঙ্গার ব্যান্ডস
মনে আছে, বোলিঙ্গার ব্যান্ডস নিয়ে আগে লম্বা ভাষণ দিয়েছিলাম? না মনে থাকলে আরেকবার বোলিঙ্গার ব্যান্ডস পড়ে আসেন।
নিচের চার্টে ২ টা বোলিঙ্গার ব্যান্ড আছে। লালটার স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন হল ১ এবং হলুদটার স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন হল ২। বোলিঙ্গার ব্যান্ডের ভেতরে তিন ধরনের প্রাইস জোন দেখবেনঃ সেল জোন, বাই জোন এবং নিরপেক্ষ জোন।
এসডি ১ এবং এসডি ২ এর নিচে যে জোন সেটা হল সেল জোন।প্রাইস এই জোনের মধ্যে ক্লোজ হতে দেখা গেলে এটাকে সেল জোন হিসেবে ধরে নিতে পারি।
এসডি ১ এবং এসডি ২ এর উপরে যে জোন সেটা হল বাই জোন।প্রাইস এই জোনের মধ্যে ক্লোজ হতে দেখা গেলে এটাকে বাই জোন হিসেবে ধরে নিতে পারি।
স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন ১ এর মধ্যের যে এরিয়াটা আছে সেখানে প্রাইস ডায়রেকশন নির্ণয়ের জন্য চেষ্টা করে, তথায় নিরপেক্ষ জোন।
ট্রেন্ডিং মার্কেটে এডিএক্স
আমরা এভারেজ ডায়রেকশনাল ইনডেক্স অথবা এডিএক্স সম্পর্কে আগে দেখেছিলাম। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
+ডিআই এবং –ডিআই ক্রস করেছে আর এডিএক্স লাইন ২০ উপরের দিকে যাচ্ছে। প্রাইসও তা ফলো করছে। পড়ে এডিএক্স ৪০ ক্রস করেছে যা আরও আপমুভের সংকেত দিচ্ছে।
ট্রেন্ডিং মার্কেটে ইচিমোকু কিনকো হিয়ো
ইচিমোকু কিনকো হিয়ো কয়েকভাবে চার্টে সিগন্যাল দেয়। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
প্রথমে আপমুভ দেখা যাচ্ছে, তারপর সামান্য রিট্রেসমেন্ট আর তারপরে তেকান সেন কিজুন সেনকে ক্রস করেছে আর প্রাইস এখন কুমো ক্লাউডের উপরে। পরবর্তীতে ২ ভাই আবার একে অপরকে ক্রস করেছে। এখানে ২ টা সম্ভাবনা আছে। হয় প্রাইস নিচে নামবে অথবা প্রাইস রিট্রেস করছে। পরবর্তীতে দেখছি যে কুমো ক্লাউড সাপোর্ট হিসেবে কাজ করেছে আর ট্রেন্ড কন্টিনিউ করেছে।
প্রাইস যখন এক ডায়রেকশনে মুভ করে তখন আমরা ট্রেন্ডিং মার্কেট দেখি। ট্রেন্ডিং মার্কেটে প্রাইসকে সবসময় ট্রেন্ডের বিপরীতে যেতে দেখা যায়। সেগুলোকে রিট্রেসমেন্ট বলা হয়।
ট্রেন্ড সাধারনত চিনহিত করা যায়ঃ
- আপট্রেন্ডে হাইয়ার হাই এবং হাইয়ার লো দিয়ে
- ডাউনট্রেন্ডে লোয়ার হাই এবং লোয়ার লো দিয়ে।
ট্রেন্ড ট্রেডিং করতে ট্রেডাররা সাধারনত মেজর কারেন্সি পেয়ার বেছে নেয়। এছাড়াও অন্যান্য কারেন্সি যাতে ডলারের প্রভাব থাকে কারন সেসব কারেন্সি পেয়ারে অন্যান্য পেয়ার থেকে লিকুইডিটি বেশী থাকে।
লিকুইডিটি ট্রেন্ড ভিত্তিক স্ট্রাটেজির জন্য জরুরী। কারেন্সি পেয়ারে লিকুইডিটি বেশী থাকলে আমরা বড় মুভ (বেশী ভলাটালিটি) আশা করতে পারি।
শুধুমাত্র প্রাইসের দিকে না তাকিয়ে, আমরা যেসব ট্রেডিং ট্যুলের ব্যাবহার শিখেছি সেগুলো কাজে লাগাতে পারি। চলুন কিছু উদাহরন দেখিঃ
ট্রেন্ডিং মার্কেটে মুভিং এভারেজ
মার্কেট ট্রেন্ড নির্ণয় করতে আমরা মুভিং এভারেজ ব্যাবহার করতে পারি। এখানে ৩ টা সিম্পল মুভিং এভারেজ ব্যাবহার করা হয়েছেঃ
- এসএমএ ১০
- এসএমএ ৫০
- এসএমএ ২০০
উপরের চার্টে লক্ষ্য করুন যে, এসএমএ ১০ যখন এসএমএ ৫০ কে উপরের দিকে ক্রস করছে অথবা এসএমএ ৫০ যখন এসএমএ ২০০ কে ক্রস করছে তখন কি হচ্ছে।
ট্রেন্ডিং মার্কেটে বোলিঙ্গার ব্যান্ডস
মনে আছে, বোলিঙ্গার ব্যান্ডস নিয়ে আগে লম্বা ভাষণ দিয়েছিলাম? না মনে থাকলে আরেকবার বোলিঙ্গার ব্যান্ডস পড়ে আসেন।
নিচের চার্টে ২ টা বোলিঙ্গার ব্যান্ড আছে। লালটার স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন হল ১ এবং হলুদটার স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন হল ২। বোলিঙ্গার ব্যান্ডের ভেতরে তিন ধরনের প্রাইস জোন দেখবেনঃ সেল জোন, বাই জোন এবং নিরপেক্ষ জোন।
এসডি ১ এবং এসডি ২ এর নিচে যে জোন সেটা হল সেল জোন।প্রাইস এই জোনের মধ্যে ক্লোজ হতে দেখা গেলে এটাকে সেল জোন হিসেবে ধরে নিতে পারি।
এসডি ১ এবং এসডি ২ এর উপরে যে জোন সেটা হল বাই জোন।প্রাইস এই জোনের মধ্যে ক্লোজ হতে দেখা গেলে এটাকে বাই জোন হিসেবে ধরে নিতে পারি।
স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন ১ এর মধ্যের যে এরিয়াটা আছে সেখানে প্রাইস ডায়রেকশন নির্ণয়ের জন্য চেষ্টা করে, তথায় নিরপেক্ষ জোন।
ট্রেন্ডিং মার্কেটে এডিএক্স
আমরা এভারেজ ডায়রেকশনাল ইনডেক্স অথবা এডিএক্স সম্পর্কে আগে দেখেছিলাম। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
+ডিআই এবং –ডিআই ক্রস করেছে আর এডিএক্স লাইন ২০ উপরের দিকে যাচ্ছে। প্রাইসও তা ফলো করছে। পড়ে এডিএক্স ৪০ ক্রস করেছে যা আরও আপমুভের সংকেত দিচ্ছে।
ট্রেন্ডিং মার্কেটে ইচিমোকু কিনকো হিয়ো
ইচিমোকু কিনকো হিয়ো কয়েকভাবে চার্টে সিগন্যাল দেয়। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
প্রথমে আপমুভ দেখা যাচ্ছে, তারপর সামান্য রিট্রেসমেন্ট আর তারপরে তেকান সেন কিজুন সেনকে ক্রস করেছে আর প্রাইস এখন কুমো ক্লাউডের উপরে। পরবর্তীতে ২ ভাই আবার একে অপরকে ক্রস করেছে। এখানে ২ টা সম্ভাবনা আছে। হয় প্রাইস নিচে নামবে অথবা প্রাইস রিট্রেস করছে। পরবর্তীতে দেখছি যে কুমো ক্লাউড সাপোর্ট হিসেবে কাজ করেছে আর ট্রেন্ড কন্টিনিউ করেছে।