রিভার্সাল চিনহিত করা
যদি রিট্রেসমেন্ট আর রিভার্সালের মধ্যে পার্থক্য ধরা যায় তাহলে আপনার লসের সংখ্যা কমার সম্ভাবনা থাকে অথবা লাভের পরিমান বেড়ে যেতে পারে।
রিট্রেসমেন্ট আর রিভার্সালের পার্থক্য আছে যা দিয়ে রিট্রেসমেন্টকে রিভার্সাল থেকে আলাদাভাবে দেখা যায়। সেগুলো হলঃ
চলুন কিছু উদাহরন দেখিঃ
ফিবোনাচ্চি হল রিট্রেসমেন্ট চিনহিত করার একটা জনপ্রিয় মাধ্যম। ট্রেন্ড কন্টিনিউ করার আগে ফিবনাস্যি রিট্রেসমেন্ট লেভেল ৩৮.২%-৬১.৮% এর মধ্যে বেশীরভাগ সময় প্রাইস রিট্রেস করে থাকে।
প্রাইস এই লেভেলগুলোর বাইরে গেলে, রিভার্সালের আশংকা থাকে। লক্ষ্য করবেন, রিভার্সাল ঘটবে সেটা বলিনি, বলেছি যে আশংকা থাকে। ফরেক্স মার্কেটে কোন কিছু নিশ্চিত না। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
উপরে যা যা বলেছি, তা কি চার্টে দেখা যাচ্ছে? প্রাইস ফিবো লেভেল ১২৭.২% মুভ করার কথা ছিল কিন্তু করেনি। এইসব পরিস্থিতি মোকাবেলা করার সরঞ্জাম কি আপনার আছে?
রিভার্সাল নির্ণয় করার আরেকটা উপায় হল পিভট পয়েন্ট।
আপট্রেন্ডে ট্রেডাররা সাপোর্ট পয়েন্টের দিকে নজর দিবে আর সেটা ব্রেক করার অপেক্ষায় থাকবে। ডাউনট্রেন্ডে ট্রেডাররা রেজিস্টান্সের দিকে নজর দিবে আর সেটা ব্রেক করার অপেক্ষায় থাকে।
যদি ব্রেক করে, তাহলে রিভার্সাল ফর্ম করার সম্ভাবনা থাকে। আরও তথ্য অথবা পিভট পয়েন্টের কথা ভুলে গেলে আবার পড়তে পারেন।
শেষ উদাহরণটা দিবো হল ট্রেন্ডলাইন দিয়ে। যখন ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে, রিভার্সাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এই টেকনিক্যাল ট্যুলের সাথে অন্যান্য ট্যুল যেমন ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন অথবা অন্য কিছু ব্যাবহার করে রিভার্সাল সম্পর্কে ধারনা নেয়া যেতে পারে।
উপরোক্ত পদ্ধতিদ্বারা রিভার্সাল চিনহিত করা গেলেও এগুলো শুধুমাত্র একমাত্র পদ্ধতি না। একটু চিন্তা করে দেখেন যে আর কিছু শিখেছেন কিনা? এগুলোর বিকল্প পেয়েছেন?
একটা জিনিসের বিকল্প নেই আর সেটা হল অভিজ্ঞতা। পর্যাপ্ত পরিমানে সময় চার্টের সামনে তাকিয়ে থাকলে আপনি আপনার পারসোনালিটি অনুযায়ী রিট্রেসমেন্ট অথবা রিভার্সাল চিনহিত করার পদ্ধতি পেয়ে যাবেন।
যদি রিট্রেসমেন্ট আর রিভার্সালের মধ্যে পার্থক্য ধরা যায় তাহলে আপনার লসের সংখ্যা কমার সম্ভাবনা থাকে অথবা লাভের পরিমান বেড়ে যেতে পারে।
রিট্রেসমেন্ট আর রিভার্সালের পার্থক্য আছে যা দিয়ে রিট্রেসমেন্টকে রিভার্সাল থেকে আলাদাভাবে দেখা যায়। সেগুলো হলঃ
চলুন কিছু উদাহরন দেখিঃ
ফিবোনাচ্চি হল রিট্রেসমেন্ট চিনহিত করার একটা জনপ্রিয় মাধ্যম। ট্রেন্ড কন্টিনিউ করার আগে ফিবনাস্যি রিট্রেসমেন্ট লেভেল ৩৮.২%-৬১.৮% এর মধ্যে বেশীরভাগ সময় প্রাইস রিট্রেস করে থাকে।
প্রাইস এই লেভেলগুলোর বাইরে গেলে, রিভার্সালের আশংকা থাকে। লক্ষ্য করবেন, রিভার্সাল ঘটবে সেটা বলিনি, বলেছি যে আশংকা থাকে। ফরেক্স মার্কেটে কোন কিছু নিশ্চিত না। নিচের চার্টটি দেখুনঃ
উপরে যা যা বলেছি, তা কি চার্টে দেখা যাচ্ছে? প্রাইস ফিবো লেভেল ১২৭.২% মুভ করার কথা ছিল কিন্তু করেনি। এইসব পরিস্থিতি মোকাবেলা করার সরঞ্জাম কি আপনার আছে?
রিভার্সাল নির্ণয় করার আরেকটা উপায় হল পিভট পয়েন্ট।
আপট্রেন্ডে ট্রেডাররা সাপোর্ট পয়েন্টের দিকে নজর দিবে আর সেটা ব্রেক করার অপেক্ষায় থাকবে। ডাউনট্রেন্ডে ট্রেডাররা রেজিস্টান্সের দিকে নজর দিবে আর সেটা ব্রেক করার অপেক্ষায় থাকে।
যদি ব্রেক করে, তাহলে রিভার্সাল ফর্ম করার সম্ভাবনা থাকে। আরও তথ্য অথবা পিভট পয়েন্টের কথা ভুলে গেলে আবার পড়তে পারেন।
শেষ উদাহরণটা দিবো হল ট্রেন্ডলাইন দিয়ে। যখন ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে, রিভার্সাল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এই টেকনিক্যাল ট্যুলের সাথে অন্যান্য ট্যুল যেমন ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন অথবা অন্য কিছু ব্যাবহার করে রিভার্সাল সম্পর্কে ধারনা নেয়া যেতে পারে।
উপরোক্ত পদ্ধতিদ্বারা রিভার্সাল চিনহিত করা গেলেও এগুলো শুধুমাত্র একমাত্র পদ্ধতি না। একটু চিন্তা করে দেখেন যে আর কিছু শিখেছেন কিনা? এগুলোর বিকল্প পেয়েছেন?
একটা জিনিসের বিকল্প নেই আর সেটা হল অভিজ্ঞতা। পর্যাপ্ত পরিমানে সময় চার্টের সামনে তাকিয়ে থাকলে আপনি আপনার পারসোনালিটি অনুযায়ী রিট্রেসমেন্ট অথবা রিভার্সাল চিনহিত করার পদ্ধতি পেয়ে যাবেন।