ব্রেকআউটের ধরন
ব্রেকআউট ট্রেডিঙের সময় ব্রেকআউটের ধরন জানা প্রয়োজন। ব্রেকআউট ২ ধরনের হয়ঃ
- ধারাবাহিক (Continuation) ব্রেকআউট
- রিভার্সাল ব্রেকআউট
কোন ব্রেকআউট আপনি চিনহিত করছেন, তা জানলে পরবর্তীতে মার্কেটে কি হতে পারে তা ধারনা করতে পারবেন।
ব্রেকআউট গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কারন এগুলো কারেন্সি পায়ারে সাপ্লাই ও ডিমান্ডের পরিবর্তনের সংকেত দেয়।
ধারাবাহিক (Continuation) ব্রেকআউট
মাঝেমাঝে প্রাইস যখন একদিকে মুভ করতে থাকে, মার্কেটের তারপর বিরতির প্রয়োজন হয়। এটা সেই সময় যখন বুল এবং বিয়াররা পরবর্তীতে কি করবে তা চিন্তা করে। এর ফলে প্রাইসকে একটা রেঞ্জের মধ্যে দেখবেন যেটাকে কন্সোলিডেশন বলা হয়।
এখানে যদি ট্রেডাররা চিন্তা করে যে এই ট্রেন্ডটা ঠিক ডায়রেকশনে আছে আর তারা প্রাইসকে ওই ডায়রেকশনে নিয়ে যায়, তাহলে সেটা হবে ধারাবাহিক (Continuation) ব্রেকআউট। এত না পেচিয়ে সোজা কথা হল ট্রেন্ড কন্টিনিউ করেছে বুঝেছেন?
রিভার্সাল ব্রেকআউট
রিভার্সাল ব্রেকআউট ধারাবাহিক ব্রেকআউটের মতই শুরু হয়। একটা ট্রেন্ডিং মুভের পরে আর তারপরে আসে কন্সোলিডেশন।
উপরে পার্থক্য দেখছেন যে ট্রেডাররা ট্রেন্ডের বিপরীতে প্রাইসকে নিয়ে যাচ্ছে। তথায় এটাকে রিভার্সাল ব্রেকআউট বলা হয়।
ফলস ব্রেকআউট
ফলস ব্রেকআউট দেখা যায় যখন প্রাইস কোন একটা লেভেল (সাপোর্ট, রেজিস্টান্স, ট্রায়েঙ্গেল, ট্রেন্ডলাইন ইত্যাদি) ব্রেক করে কিন্তু তা বেশিদূর না যেয়ে, স্পাইক করে আবার ট্রেডিং রেঞ্জের মধ্যে চলে আসে।
ব্রেকআউট ট্রেডে এন্টার করার জন্য একটা ভালো উপায় হল যে, প্রাইসের আসল ব্রেকআউটের লেভেলে রিট্রেস করা এবং সেখান থেকে নতুন হাই অথবা লো (যেই ডায়রেকশনে ট্রেড করছেন) তৈরি করার জন্য অপেক্ষা করা।
এটা আপনাকে ফেকআউট থেকে বাচায় এবং আপনার ট্রেডে লাভবান হবার সম্ভাবনা বেশী থাকে। এর খারাপ দিক হল যে যখন প্রাইস চোখ বুঝে দৌড় দেয় তখন সেই মুভগুলো হাতছাড়া করবেন।
ব্রেকআউট ট্রেডিঙের সময় ব্রেকআউটের ধরন জানা প্রয়োজন। ব্রেকআউট ২ ধরনের হয়ঃ
- ধারাবাহিক (Continuation) ব্রেকআউট
- রিভার্সাল ব্রেকআউট
কোন ব্রেকআউট আপনি চিনহিত করছেন, তা জানলে পরবর্তীতে মার্কেটে কি হতে পারে তা ধারনা করতে পারবেন।
ব্রেকআউট গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কারন এগুলো কারেন্সি পায়ারে সাপ্লাই ও ডিমান্ডের পরিবর্তনের সংকেত দেয়।
ধারাবাহিক (Continuation) ব্রেকআউট
মাঝেমাঝে প্রাইস যখন একদিকে মুভ করতে থাকে, মার্কেটের তারপর বিরতির প্রয়োজন হয়। এটা সেই সময় যখন বুল এবং বিয়াররা পরবর্তীতে কি করবে তা চিন্তা করে। এর ফলে প্রাইসকে একটা রেঞ্জের মধ্যে দেখবেন যেটাকে কন্সোলিডেশন বলা হয়।
এখানে যদি ট্রেডাররা চিন্তা করে যে এই ট্রেন্ডটা ঠিক ডায়রেকশনে আছে আর তারা প্রাইসকে ওই ডায়রেকশনে নিয়ে যায়, তাহলে সেটা হবে ধারাবাহিক (Continuation) ব্রেকআউট। এত না পেচিয়ে সোজা কথা হল ট্রেন্ড কন্টিনিউ করেছে বুঝেছেন?
রিভার্সাল ব্রেকআউট
রিভার্সাল ব্রেকআউট ধারাবাহিক ব্রেকআউটের মতই শুরু হয়। একটা ট্রেন্ডিং মুভের পরে আর তারপরে আসে কন্সোলিডেশন।
উপরে পার্থক্য দেখছেন যে ট্রেডাররা ট্রেন্ডের বিপরীতে প্রাইসকে নিয়ে যাচ্ছে। তথায় এটাকে রিভার্সাল ব্রেকআউট বলা হয়।
ফলস ব্রেকআউট
ফলস ব্রেকআউট দেখা যায় যখন প্রাইস কোন একটা লেভেল (সাপোর্ট, রেজিস্টান্স, ট্রায়েঙ্গেল, ট্রেন্ডলাইন ইত্যাদি) ব্রেক করে কিন্তু তা বেশিদূর না যেয়ে, স্পাইক করে আবার ট্রেডিং রেঞ্জের মধ্যে চলে আসে।
ব্রেকআউট ট্রেডে এন্টার করার জন্য একটা ভালো উপায় হল যে, প্রাইসের আসল ব্রেকআউটের লেভেলে রিট্রেস করা এবং সেখান থেকে নতুন হাই অথবা লো (যেই ডায়রেকশনে ট্রেড করছেন) তৈরি করার জন্য অপেক্ষা করা।
এটা আপনাকে ফেকআউট থেকে বাচায় এবং আপনার ট্রেডে লাভবান হবার সম্ভাবনা বেশী থাকে। এর খারাপ দিক হল যে যখন প্রাইস চোখ বুঝে দৌড় দেয় তখন সেই মুভগুলো হাতছাড়া করবেন।