বন্ডস
বন্ড হল “আইওইউ” যেটা কোন বড় সত্ত্বা যেমন সরকার অথবা বড় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ইস্যু করে যখন তাদের অর্থের প্রয়োজন হয়। যখন তাদের বড় ধরনের ফান্ডের প্রয়োজন হয় তখন তারা ব্যাংক অথবা আমাদের মত মানুষের কাছ থেকে অর্থ ধার করে। যখন আপনি কোন সরকারী বন্ড কেনেন, তার মানে সরকার আপনার কাছ থেকে অর্থ ধার নিয়েছে।
আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জেগেছে, “বন্ড আর স্টক কেনার মধ্যে পার্থক্য কি?”
একটা পার্থক্য হল যে, বন্ডের পরিপক্বতার সময় নির্ধারণ করা থাকে, যেখানে বন্ডের মালিক তার ধার দেয়া অর্থ ফেরত পায়, যেটাকে প্রিন্সিপাল বলা হয়। এছাড়াও যখন একজন ইনভেস্টর কোন কোম্পানির বন্ড ক্রয় করে, সে একটা একটা নির্দিষ্ট টাইম পেরিওডের পরে নির্দিষ্ট হারে কিছু রিটার্ন পায়, যেটাকে বন্ড ইয়েল্ড বলা হয়। এই ইন্টেরেস্ট পেমেন্টকে সাধারনত কুপন পেমেন্ট হিসেবে চেনা হয়ে থাকে।
বন্ড ইয়েল্ড হল রেট অব রিটার্ন অথবা ইন্টেরেস্ট পেমেন্ট যেটা বন্ডহোল্ডারদের দেয়া হয় আর বন্ড প্রাইস হল বন্ড ক্রয় করতে বন্ডহোল্ডার যে অর্থ প্রদান করে।
বন্ড প্রাইস এবং বন্ড ইয়েল্ড বিপরীতভাবে কোরিলেটেড। যখন বন্ডের প্রাইস বাড়ে, বন্ড ইয়েল্ড ফল করে ইত্যাদি। নিচের চিত্রটি দেখুনঃ
আচ্ছা আমরা বন্ড নিয়ে এত লাফাচ্ছি কেন? এর সাথে কারেন্সি মার্কেটের কি সম্পর্ক?
সবসময় মনে রাখবেন যে ইন্টার-মার্কেট কার্যক্রম কারেন্সিতে প্রাইস অ্যাকশন নির্ণয় করে।
এক্ষেত্রে, বন্ড ইয়েল্ড আসলে স্টক মার্কেটের জন্য ভালো একটা ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে। ইউএস বন্ড ইয়েল্ড ইউএস স্টক মার্কেটের পারফরমেন্স যাচাই করে, আর সেটা ইউএস ডলারের ডিমান্ড যাচাই করতে সহায়তা করে।
একটা দৃশ্য দিয়ে দেখা যাকঃ বন্ডের ডিমান্ড তখন বাড়ে যখন ইনভেস্টররা তাদের স্টক ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে চিন্তিত থাকে। এই চিন্তা বন্ড প্রাইস বাড়িয়ে দেয় আর প্রথাগতভাবে বন্ড ইয়েল্ড কমিয়ে দেয়।
যেই না ইনভেস্টররা স্টক এবং অন্যান্য হাই রিস্কি ইনভেস্টমেন্ট থেকে সরে গিয়ে, “কম রিস্কি ইনভেস্টমেন্টের” ডিমান্ড বাড়িয়ে দেয় যেমন ইউএস বন্ড, সেই সাথে সেফ-হ্যাভেন ইউএস ডলারের প্রাইসও উপরে ঠেলে দেয়।
আরেকটা কারন হল, বন্ড ইয়েল্ড দেশের ইন্টেরেস্ট রেট এবং সম্ভাব্য রেট নির্ধারণের জন্য একটা ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে।
যেমন, ইউনাইটেড স্টেটে, ১০ বছরের ট্রেজারি নোটে যা লক্ষ্য করবেন তা হল, ইয়েল্ড বাড়লে ডলার বুলিশ হবে। ইয়েল্ড কম্লে ডলার বিয়ারিশ হবে।
বন্ড ইয়েল্ড বাড়া অথবা কমার পেছনে কারন জানাও প্রয়োজন। এটা সম্ভাব্য ইন্টেরেস্ট রেটে পরিবর্তন অথবা মার্কেটে অনিশ্চয়তা এবং কম রিস্কি বন্ডের নিরাপত্তা অথবা অন্য কোন কারনে হতে পারে।
বন্ড ইয়েল্ড বাড়লে একটা দেশের কারেন্সির ভ্যালু বাড়তে পারে, এটা বোঝার পরে আপনি হয়ত চিন্তা করছেন এই তথ্য কিভাবে ফরেক্স ট্রেডিঙে কাজে লাগানো যায়।
মনে আছে ফরেক্স মার্কেটে আমাদের একটা মুখ্য উদ্দেশ্য (হাজার হাজার পিপ লাভ করা বাদে) হল যে একটা শক্তিশালী কারেন্সিকে একটা দুর্বল কারেন্সির অর্থনীতির সাথে তুলনা করা। তার জন্য আমরা বন্ড ইয়েল্ড দিয়ে কি ধরনের উপকারিতা পেতে পারি?
বন্ড হল “আইওইউ” যেটা কোন বড় সত্ত্বা যেমন সরকার অথবা বড় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ইস্যু করে যখন তাদের অর্থের প্রয়োজন হয়। যখন তাদের বড় ধরনের ফান্ডের প্রয়োজন হয় তখন তারা ব্যাংক অথবা আমাদের মত মানুষের কাছ থেকে অর্থ ধার করে। যখন আপনি কোন সরকারী বন্ড কেনেন, তার মানে সরকার আপনার কাছ থেকে অর্থ ধার নিয়েছে।
আপনার মনে হয়ত প্রশ্ন জেগেছে, “বন্ড আর স্টক কেনার মধ্যে পার্থক্য কি?”
একটা পার্থক্য হল যে, বন্ডের পরিপক্বতার সময় নির্ধারণ করা থাকে, যেখানে বন্ডের মালিক তার ধার দেয়া অর্থ ফেরত পায়, যেটাকে প্রিন্সিপাল বলা হয়। এছাড়াও যখন একজন ইনভেস্টর কোন কোম্পানির বন্ড ক্রয় করে, সে একটা একটা নির্দিষ্ট টাইম পেরিওডের পরে নির্দিষ্ট হারে কিছু রিটার্ন পায়, যেটাকে বন্ড ইয়েল্ড বলা হয়। এই ইন্টেরেস্ট পেমেন্টকে সাধারনত কুপন পেমেন্ট হিসেবে চেনা হয়ে থাকে।
বন্ড ইয়েল্ড হল রেট অব রিটার্ন অথবা ইন্টেরেস্ট পেমেন্ট যেটা বন্ডহোল্ডারদের দেয়া হয় আর বন্ড প্রাইস হল বন্ড ক্রয় করতে বন্ডহোল্ডার যে অর্থ প্রদান করে।
বন্ড প্রাইস এবং বন্ড ইয়েল্ড বিপরীতভাবে কোরিলেটেড। যখন বন্ডের প্রাইস বাড়ে, বন্ড ইয়েল্ড ফল করে ইত্যাদি। নিচের চিত্রটি দেখুনঃ
আচ্ছা আমরা বন্ড নিয়ে এত লাফাচ্ছি কেন? এর সাথে কারেন্সি মার্কেটের কি সম্পর্ক?
সবসময় মনে রাখবেন যে ইন্টার-মার্কেট কার্যক্রম কারেন্সিতে প্রাইস অ্যাকশন নির্ণয় করে।
এক্ষেত্রে, বন্ড ইয়েল্ড আসলে স্টক মার্কেটের জন্য ভালো একটা ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে। ইউএস বন্ড ইয়েল্ড ইউএস স্টক মার্কেটের পারফরমেন্স যাচাই করে, আর সেটা ইউএস ডলারের ডিমান্ড যাচাই করতে সহায়তা করে।
একটা দৃশ্য দিয়ে দেখা যাকঃ বন্ডের ডিমান্ড তখন বাড়ে যখন ইনভেস্টররা তাদের স্টক ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে চিন্তিত থাকে। এই চিন্তা বন্ড প্রাইস বাড়িয়ে দেয় আর প্রথাগতভাবে বন্ড ইয়েল্ড কমিয়ে দেয়।
যেই না ইনভেস্টররা স্টক এবং অন্যান্য হাই রিস্কি ইনভেস্টমেন্ট থেকে সরে গিয়ে, “কম রিস্কি ইনভেস্টমেন্টের” ডিমান্ড বাড়িয়ে দেয় যেমন ইউএস বন্ড, সেই সাথে সেফ-হ্যাভেন ইউএস ডলারের প্রাইসও উপরে ঠেলে দেয়।
আরেকটা কারন হল, বন্ড ইয়েল্ড দেশের ইন্টেরেস্ট রেট এবং সম্ভাব্য রেট নির্ধারণের জন্য একটা ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে।
যেমন, ইউনাইটেড স্টেটে, ১০ বছরের ট্রেজারি নোটে যা লক্ষ্য করবেন তা হল, ইয়েল্ড বাড়লে ডলার বুলিশ হবে। ইয়েল্ড কম্লে ডলার বিয়ারিশ হবে।
বন্ড ইয়েল্ড বাড়া অথবা কমার পেছনে কারন জানাও প্রয়োজন। এটা সম্ভাব্য ইন্টেরেস্ট রেটে পরিবর্তন অথবা মার্কেটে অনিশ্চয়তা এবং কম রিস্কি বন্ডের নিরাপত্তা অথবা অন্য কোন কারনে হতে পারে।
বন্ড ইয়েল্ড বাড়লে একটা দেশের কারেন্সির ভ্যালু বাড়তে পারে, এটা বোঝার পরে আপনি হয়ত চিন্তা করছেন এই তথ্য কিভাবে ফরেক্স ট্রেডিঙে কাজে লাগানো যায়।
মনে আছে ফরেক্স মার্কেটে আমাদের একটা মুখ্য উদ্দেশ্য (হাজার হাজার পিপ লাভ করা বাদে) হল যে একটা শক্তিশালী কারেন্সিকে একটা দুর্বল কারেন্সির অর্থনীতির সাথে তুলনা করা। তার জন্য আমরা বন্ড ইয়েল্ড দিয়ে কি ধরনের উপকারিতা পেতে পারি?