এতো সোজা যে হাস্যকর - “কাউয়াভাঙ্গা” সিস্টেম
আমাদের কাছে ভালো ট্রেডিং সিস্টেমের জন্য সবরকম উপাদান আছে।
প্রথমে আমাদের ঠিক করতে হবে যে এটা একটা সুইং ট্রেডিং সিস্টেম, আর এটা দৈনিক চার্টে ট্রেড করা হবে।
পরবর্তীতে আমরা সিম্পল মুভিং এভারেজ ব্যাবহার করবো যা আমাদের নতুন ট্রেন্ড দ্রুত চিনহিত করতে সহায়তা করবে।
স্টোকাস্টিক আমাদের বলবে যে মুভিং এভারেজ ক্রসওভারের পরে এই ট্রেড আমাদের ধরা ঠিক হবে কিনা, আরও এটা আমাদের ওভারসোল্ড/ওভারবট এরিয়াতে এন্ট্রি থেকে বিরত রাখবে। আরএসআই এক্সট্রা কনফার্মেশনের জন্য ব্যাবহার হবে যা আমাদের ট্রেন্ডের স্ট্রেনথ নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে।
ট্রেড সেটআপ বের করার পরে, আমরা প্রতি ট্রেডে আমাদের রিস্ক নির্ধারণ করবো। এই সিস্টেমের জন্য আমরা ১০০ পিপ রিস্ক নিতে রাজি আছি। সাধারনত যত বড় টাইমফ্রেম ব্যাবহার করা হবে, তত বেশী পিপ রিস্ক নেয়ার প্রয়োজন হয় কারন লাভ ছোট টাইমফ্রেমে ট্রেডের চেয়ে তুলনামূলক বেশী।
পরে আমরা আমাদের এন্ট্রি এবং এক্সিট রুল ভালোভাবে নির্ধারণ করবো। এই পয়েন্টে আমরা ম্যানুয়াল ব্যাকটেস্ট দিয়ে আমাদের টেস্টিং শুরু করবো।
একটা লং সেটআপের উদাহরনঃ
চার্টে যদি আমরা পেছনের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পারবো আমাদের সিস্টেমের রুল অনুযায়ী, বাই করার জন্য এটা ভালো সময়।
ব্যাকটেস্টের জন্য, লিখে রাখবেন যে কোন প্রাইসে আপনি এন্ট্রি করতেন, আপনার স্টপ লস, এবং আপনার এক্সিট স্ট্রাটেজি। তারপর আপনি আপনার চার্টে ১টা করে ক্যান্ডেল আগাবেন যাতে দেখতে পারেন যে ট্রেড কেমন করেছে।
উপরের ট্রেডের ক্ষেত্রে আপনি বড় ধরনের লাভ করতে পারতেন!
লক্ষ্য করুন যে যখন মুভিং এভারেজ বিপরীতদিকে ক্রস করে, সেটা এক্সিটের জন্য একটা ভালো সময় ছিল। দুঃখের বিষয় সব ট্রেড এতো সুন্দর হবে না। কিছু ট্রেড পেত্নীর মতোও হবে। যাই হোক না কেন সবসময় আপনাকে আপনার সিস্টেমের রুল অনুযায়ী চলতে হবে।
নিম্নে “কাউয়াভাঙ্গা” সিস্টেমের একটা সর্ট এন্ট্রির উদাহরন দেয়া হলঃ
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে আমাদের ট্রেডে এন্ট্রির জন্য যেসব রুল মানা প্রয়োজন সব ঠিক আছে। মুভিং এভারেজ ক্রসওভার, স্টোকাস্টিক ডাউনওয়ার্ড মোমেন্টাম দেখাচ্ছে যা এখনো ওভারসোল্ড জোনে যায়নি, আরএসআই ৫০ লেভেলের নিচে।
এই পয়েন্টে আমাদের সর্ট এন্ট্রি নেয়া উচিৎ। এখন আমাদের এন্ট্রি প্রাইস, স্টপ লস এবং এক্সিট স্ট্রাটেজি রেকর্ড করে রাখতে হবে। তারপরে চার্ট সামনে টেনে দেখতে হবে যে কি হয়।
খাইছে রে বাবা! ট্রেন্ড অনেক শক্তিশালী ছিল আর প্রাইস ৮০০ পিপের মত ফল করছে। কি এটা সহজ না?
জানি আপনারা মনে মনে বলছেন যে এই সিস্টেম লাভবান হওয়ার জন্য খুবই সরল। সত্য হল এটা আসলেই সরল। যা সরল তা নিয়ে ভয় করবেন না।
আসলে ট্রেডিং ওয়ার্ল্ডে একটা আদ্যক্ষর (acronym) প্রায়ই দেখবেন, সেটা হল “KISS”।
এর মানে Keep It Simple Stupid!
এর মানে জিনিসপত্র সোজা রাখ বেকুব কোথাকার!
আসলে এর মানে হল ট্রেডিং সিস্টেম খুব জটিল বানানোর কোন প্রয়োজন নেই। চার্টে কয়েক হাজার ইনডিকেটর ব্যাবহারের কোন প্রয়োজন নেই। সিস্টেম যত সরল থাকবে সেটা আপনাকে তত কম মাথাব্যাথা দিবে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল ডিসিপ্লিন। একথাটা কয়েকলক্ষ বার আপনাদের বলেছি! আচ্ছা ঠিক আছে লক্ষবার না হাজার বারতো বলেছি। এই নিয়ে আর তর্ক করবেন না! আবার বলছিঃ
সবসময় নিজের ট্রেডিং সিস্টেমের রুল মেনে চলবেন!
যদি আপনি নিজের সিস্টেম ভালোভাবে ব্যাকটেস্টিং করেন আর ডেমো অ্যাকাউন্টে কমপক্ষে ২মাস ট্রেড করেন, তাহলে আপনি জানেন যে লং রানে আপনার সিস্টেম আপনাকে লাভবান করতে পারবে।
নিজের সিস্টেমের উপরে বিশ্বাস রাখুন এবং নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন!
উপরেরটা হল “Cowabunga” system আর আমরা সেটাকে বানিয়েছি “কাউয়াভাঙ্গা” সিস্টেম।
আমাদের কাছে ভালো ট্রেডিং সিস্টেমের জন্য সবরকম উপাদান আছে।
প্রথমে আমাদের ঠিক করতে হবে যে এটা একটা সুইং ট্রেডিং সিস্টেম, আর এটা দৈনিক চার্টে ট্রেড করা হবে।
পরবর্তীতে আমরা সিম্পল মুভিং এভারেজ ব্যাবহার করবো যা আমাদের নতুন ট্রেন্ড দ্রুত চিনহিত করতে সহায়তা করবে।
স্টোকাস্টিক আমাদের বলবে যে মুভিং এভারেজ ক্রসওভারের পরে এই ট্রেড আমাদের ধরা ঠিক হবে কিনা, আরও এটা আমাদের ওভারসোল্ড/ওভারবট এরিয়াতে এন্ট্রি থেকে বিরত রাখবে। আরএসআই এক্সট্রা কনফার্মেশনের জন্য ব্যাবহার হবে যা আমাদের ট্রেন্ডের স্ট্রেনথ নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে।
ট্রেড সেটআপ বের করার পরে, আমরা প্রতি ট্রেডে আমাদের রিস্ক নির্ধারণ করবো। এই সিস্টেমের জন্য আমরা ১০০ পিপ রিস্ক নিতে রাজি আছি। সাধারনত যত বড় টাইমফ্রেম ব্যাবহার করা হবে, তত বেশী পিপ রিস্ক নেয়ার প্রয়োজন হয় কারন লাভ ছোট টাইমফ্রেমে ট্রেডের চেয়ে তুলনামূলক বেশী।
পরে আমরা আমাদের এন্ট্রি এবং এক্সিট রুল ভালোভাবে নির্ধারণ করবো। এই পয়েন্টে আমরা ম্যানুয়াল ব্যাকটেস্ট দিয়ে আমাদের টেস্টিং শুরু করবো।
একটা লং সেটআপের উদাহরনঃ
চার্টে যদি আমরা পেছনের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পারবো আমাদের সিস্টেমের রুল অনুযায়ী, বাই করার জন্য এটা ভালো সময়।
ব্যাকটেস্টের জন্য, লিখে রাখবেন যে কোন প্রাইসে আপনি এন্ট্রি করতেন, আপনার স্টপ লস, এবং আপনার এক্সিট স্ট্রাটেজি। তারপর আপনি আপনার চার্টে ১টা করে ক্যান্ডেল আগাবেন যাতে দেখতে পারেন যে ট্রেড কেমন করেছে।
উপরের ট্রেডের ক্ষেত্রে আপনি বড় ধরনের লাভ করতে পারতেন!
লক্ষ্য করুন যে যখন মুভিং এভারেজ বিপরীতদিকে ক্রস করে, সেটা এক্সিটের জন্য একটা ভালো সময় ছিল। দুঃখের বিষয় সব ট্রেড এতো সুন্দর হবে না। কিছু ট্রেড পেত্নীর মতোও হবে। যাই হোক না কেন সবসময় আপনাকে আপনার সিস্টেমের রুল অনুযায়ী চলতে হবে।
নিম্নে “কাউয়াভাঙ্গা” সিস্টেমের একটা সর্ট এন্ট্রির উদাহরন দেয়া হলঃ
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে আমাদের ট্রেডে এন্ট্রির জন্য যেসব রুল মানা প্রয়োজন সব ঠিক আছে। মুভিং এভারেজ ক্রসওভার, স্টোকাস্টিক ডাউনওয়ার্ড মোমেন্টাম দেখাচ্ছে যা এখনো ওভারসোল্ড জোনে যায়নি, আরএসআই ৫০ লেভেলের নিচে।
এই পয়েন্টে আমাদের সর্ট এন্ট্রি নেয়া উচিৎ। এখন আমাদের এন্ট্রি প্রাইস, স্টপ লস এবং এক্সিট স্ট্রাটেজি রেকর্ড করে রাখতে হবে। তারপরে চার্ট সামনে টেনে দেখতে হবে যে কি হয়।
খাইছে রে বাবা! ট্রেন্ড অনেক শক্তিশালী ছিল আর প্রাইস ৮০০ পিপের মত ফল করছে। কি এটা সহজ না?
জানি আপনারা মনে মনে বলছেন যে এই সিস্টেম লাভবান হওয়ার জন্য খুবই সরল। সত্য হল এটা আসলেই সরল। যা সরল তা নিয়ে ভয় করবেন না।
আসলে ট্রেডিং ওয়ার্ল্ডে একটা আদ্যক্ষর (acronym) প্রায়ই দেখবেন, সেটা হল “KISS”।
এর মানে Keep It Simple Stupid!
এর মানে জিনিসপত্র সোজা রাখ বেকুব কোথাকার!
আসলে এর মানে হল ট্রেডিং সিস্টেম খুব জটিল বানানোর কোন প্রয়োজন নেই। চার্টে কয়েক হাজার ইনডিকেটর ব্যাবহারের কোন প্রয়োজন নেই। সিস্টেম যত সরল থাকবে সেটা আপনাকে তত কম মাথাব্যাথা দিবে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল ডিসিপ্লিন। একথাটা কয়েকলক্ষ বার আপনাদের বলেছি! আচ্ছা ঠিক আছে লক্ষবার না হাজার বারতো বলেছি। এই নিয়ে আর তর্ক করবেন না! আবার বলছিঃ
সবসময় নিজের ট্রেডিং সিস্টেমের রুল মেনে চলবেন!
যদি আপনি নিজের সিস্টেম ভালোভাবে ব্যাকটেস্টিং করেন আর ডেমো অ্যাকাউন্টে কমপক্ষে ২মাস ট্রেড করেন, তাহলে আপনি জানেন যে লং রানে আপনার সিস্টেম আপনাকে লাভবান করতে পারবে।
নিজের সিস্টেমের উপরে বিশ্বাস রাখুন এবং নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন!
উপরেরটা হল “Cowabunga” system আর আমরা সেটাকে বানিয়েছি “কাউয়াভাঙ্গা” সিস্টেম।