লাইনগুলো দিয়ে কিভাবে ট্রেড করে?
আমরা সাধারনত বাউন্স অথবা ব্রেক এই দুইভাবে ট্রেড করতে পারি।
প্রথমে বাউন্স দেখি
উপরের চার্টে বাই সেল এর ২টা সুযোগ দেখতে পাচ্ছেন। প্রথমে ৯৪.৩৭ এ একটি রেজিস্টেন্স দেখছি। একবার প্রাইস সেই রেজিস্টেন্স থেকে ফেরৎ এসেছে। তাহলে আমরা ধরতে পারি যে আবার সেই রেজিস্টেন্স থেকে ফেরৎ আসতে পারে। তাই আমরা সেই পয়েন্টে সেল দিতে পারি। আপনি দেখতে পারছেন যে প্রাইস ৯৪.৩৭ ব্রেক করে রেজিস্টেন্সের উপরে ক্লোজ হয়েছে। সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স জোন এর কথা মনে আছে কি?
এরপর আমরা ট্রেন্ডলাই দেখতে পাচ্ছি। প্রাইস ২ বার ট্রেন্ডলাইন টাচ করেছে। তাহলে ৩য় বার টাচ করার কথা কি আমরা চিন্তা করতে পারি? আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে ৩য় বার প্রাইস ট্রেন্ডলাইন টাচ করে আবার ফেরত গেছে।
উপরের ২টা ক্ষেএেই আমরা কিভাবে বাউন্স ট্রেড করতে হয় তা দেখলাম। চলুন আরেকটু দেখি
আপনি সাপোর্টে বাই করলেন। তারপার ট্রেন্ডলাইন বাউন্সে সেল করার চিন্তা করছেন। যখন আবার প্রাইস ট্রেন্ডলাইন টাচ করল, আপনি সেল দিলেন। যদি এই পয়েন্টে আপনি সেল দিয়ে থাকেন তাহলে দেখি তার ফলাফল কি হয়
ট্রেন্ডলাইন প্রাইস ধরে রাখতে পারেনি আর ব্রেক করেছে। আপনি যদি এখানে সেল ট্রেড শুরু করতেন তাহলে লসের সম্মুখীর হতেন। এখন প্রাইস লাইনগুলো ব্রেক করলে কিভাবে ট্রেড করে তা দেখি। ব্রেকআউট ট্রেডিং ২ ভাবে করা যায়।
এগ্রেসিভ: যখন প্রাইস সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ভাঙে, তৎক্ষনাৎ ট্রেড শুরু করা। ১.৪৫০০ এবং ১.৪৩২২ সাপোর্ট লাইন দেখেন। আপনি ট্রেডে এন্ট্রি করছেন যখন যখন প্রাইস সাপোর্ট ভেঙেছে।
কনজারভেটিভঃ আপনি ট্রেডে এন্ট্রি করার জন্য আরো কনফার্মেশন খুজবেন। ১.৪৫০০ সাপোর্ট যখন ব্রেক করল, তখন সেটা রেজিস্টেন্স হল। দেখুন প্রাইস পড়তে পড়তে ১.৪৩২২ সাপোর্টে এসে ঠেকল। তারপর প্রাইস আবার রিট্রেস করছে। আপনি যদি কনসারভেটিভ হন, তাহলে সেই রিট্রেসমেন্টে ট্রেড শুরু করবেন।
পরবর্তীতে মার্কেট কি রুপ নেবে (মানে ট্রেন্ডিং না রেঞ্জিং) তা আপনাকে নির্ধারন করতে হবে। সেটা বুঝে যদি ট্রেডে এন্টার করতে পারেন তাহলে সুফল পাওয়ার হার বেড়ে যায়।
আমরা সাধারনত বাউন্স অথবা ব্রেক এই দুইভাবে ট্রেড করতে পারি।
প্রথমে বাউন্স দেখি
উপরের চার্টে বাই সেল এর ২টা সুযোগ দেখতে পাচ্ছেন। প্রথমে ৯৪.৩৭ এ একটি রেজিস্টেন্স দেখছি। একবার প্রাইস সেই রেজিস্টেন্স থেকে ফেরৎ এসেছে। তাহলে আমরা ধরতে পারি যে আবার সেই রেজিস্টেন্স থেকে ফেরৎ আসতে পারে। তাই আমরা সেই পয়েন্টে সেল দিতে পারি। আপনি দেখতে পারছেন যে প্রাইস ৯৪.৩৭ ব্রেক করে রেজিস্টেন্সের উপরে ক্লোজ হয়েছে। সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স জোন এর কথা মনে আছে কি?
এরপর আমরা ট্রেন্ডলাই দেখতে পাচ্ছি। প্রাইস ২ বার ট্রেন্ডলাইন টাচ করেছে। তাহলে ৩য় বার টাচ করার কথা কি আমরা চিন্তা করতে পারি? আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে ৩য় বার প্রাইস ট্রেন্ডলাইন টাচ করে আবার ফেরত গেছে।
উপরের ২টা ক্ষেএেই আমরা কিভাবে বাউন্স ট্রেড করতে হয় তা দেখলাম। চলুন আরেকটু দেখি
আপনি সাপোর্টে বাই করলেন। তারপার ট্রেন্ডলাইন বাউন্সে সেল করার চিন্তা করছেন। যখন আবার প্রাইস ট্রেন্ডলাইন টাচ করল, আপনি সেল দিলেন। যদি এই পয়েন্টে আপনি সেল দিয়ে থাকেন তাহলে দেখি তার ফলাফল কি হয়
ট্রেন্ডলাইন প্রাইস ধরে রাখতে পারেনি আর ব্রেক করেছে। আপনি যদি এখানে সেল ট্রেড শুরু করতেন তাহলে লসের সম্মুখীর হতেন। এখন প্রাইস লাইনগুলো ব্রেক করলে কিভাবে ট্রেড করে তা দেখি। ব্রেকআউট ট্রেডিং ২ ভাবে করা যায়।
এগ্রেসিভ: যখন প্রাইস সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স ভাঙে, তৎক্ষনাৎ ট্রেড শুরু করা। ১.৪৫০০ এবং ১.৪৩২২ সাপোর্ট লাইন দেখেন। আপনি ট্রেডে এন্ট্রি করছেন যখন যখন প্রাইস সাপোর্ট ভেঙেছে।
কনজারভেটিভঃ আপনি ট্রেডে এন্ট্রি করার জন্য আরো কনফার্মেশন খুজবেন। ১.৪৫০০ সাপোর্ট যখন ব্রেক করল, তখন সেটা রেজিস্টেন্স হল। দেখুন প্রাইস পড়তে পড়তে ১.৪৩২২ সাপোর্টে এসে ঠেকল। তারপর প্রাইস আবার রিট্রেস করছে। আপনি যদি কনসারভেটিভ হন, তাহলে সেই রিট্রেসমেন্টে ট্রেড শুরু করবেন।
পরবর্তীতে মার্কেট কি রুপ নেবে (মানে ট্রেন্ডিং না রেঞ্জিং) তা আপনাকে নির্ধারন করতে হবে। সেটা বুঝে যদি ট্রেডে এন্টার করতে পারেন তাহলে সুফল পাওয়ার হার বেড়ে যায়।