Facebook Twitter LinkedIn google plusone
19 - মাল্টিপল টাইমফ্রেম অ্যানালিসিস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
19 - মাল্টিপল টাইমফ্রেম অ্যানালিসিস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

06 টাইমফ্রেম ব্রেকডাউন

টাইমফ্রেম ব্রেকডাউন

আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য ট্রেড খোলা রাখতে চান নাকি কম সময়ের জন্য, সেটা আপনার উপরে নির্ভর করবে। নিম্নে কিছু টাইমফ্রেম এবং তাদের মধ্যের পার্থক্য আলোচনা করা হল।



টাইমফ্রেম – লং-টার্মের জন্য

লং-টার্মের ট্রেডাররা সাধারনত ডেইলি অথবা উইকলি চার্ট নির্দেশ করে থাকবে। উইকলি চার্ট লং-টার্মের প্রাইস মুভমেন্টের ধারনা দিবে আর ডেইলি চার্টে এন্ট্রি নিতে সহায়তা করবে।

সুবিধাঃ 
  •  ইন্ট্রাডে মার্কেটে চোখ রাখতে হবে না।
  • কম লেনদেন মানে কম স্প্রেড দিতে হবে।
  • প্রতিটা ট্রেড প্লান করার জন্য অনেক সময় পাওয়া যাবে।

অসুবিধাঃ
  • বড় বড় সুইং
  • সাধারনত ১ অথবা ২ টা ট্রেড পাওয়া যাবে যার জন্য ধৈর্যের প্রয়োজন।
  • বড় সাইজের অ্যাকাউন্ট লাগে বড় সুইং ধরার জন্য। এতে কয়েকমাস ট্রেড লসের মধ্যেও থাকতে পারে।

টাইমফ্রেম – শর্ট-টার্মের জন্য

ট্রেডাররা সাধারনত আওয়ারলি টাইমফ্রেম ব্যাবহার করে। তাদের ট্রেড কয়েকঘন্টা থেকে শুরু করে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত খোলা থাকে।

সুবিধাঃ
  • বেশী ট্রেড পাওয়ার সুযোগ
  • লসে থাকার সময় কমে যায়।
  • বছরে এক দুইটা ট্রেডের উপরে নির্ভর করে থাকতে হয় না।

অসুবিধাঃ
  • লেনদেনের খরচ বেশী হবে। বেশী স্প্রেড দিতে হবে।
  • ওভারনাইট রিস্ক একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাড়ায়।





টাইমফ্রেম – ইন্ট্রাডে 

ইন্ট্রাডে ট্রেডাররা সাধারনত মিনিট চার্ট ব্যাবহার করে থাকে। ট্রেড দিনে ওপেন করে দিন শেষের আগেই ক্লোজ করে দেয়।

সুবিধাঃ
  • অনেক ট্রেড পাওয়ার সুযোগ
  • লসে থাকার সম্ভাবনা কমে যায়
  • ওভারনাইট রিস্ক থাকে না।

অসুবিধাঃ
  • লেনদেনের খরচ অনেক বেশী হয়। অনেক স্প্রেড দিতে হয়।
  • মানসিকভাবে কষ্টকর যেহেতু মার্কেট পক্ষপাত সচরাচর পরিবর্তন করতে হয়।
  • লাভ সিমিত যেহেতু ট্রেড দিনের মধ্যে ক্লোজ করে দেয়া হয়।

এসব ছাড়াও আপনার কতটুকু ক্যাপিটাল আছে সেটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ছোট টাইমফ্রেম আপনাকে ব্যালেন্সের সদব্যাবহার এবং ছোট স্টপ লস ব্যাবহার করার সুযোগ দেয়।

বড় টাইমফ্রেমে অ্যাকাউন্ট সাইজ বড় হওয়া লাগে, বড় স্টপ লসের প্রয়োজন হয় যাতে আপনি মার্জিন কল না খেয়ে বড় সুইং হান্ডেল করতে পারে।

সবচেয়ে বড় কথা হল গিয়ে, যেই টাইমফ্রেমেই ট্রেড করেন না কেন, সেটা আপনার ট্রেডিং পারসোনালিটিতে যেন স্বাভাবিকভাবেই খাপ খায়। ৩৬ সাইজের শরীরে ৩২ সাইজের জামা পরা ঠিক না, সেটা হয়ত বুঝতেই পারেন।
ডেমো অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার করে নিজের কমফোরট জোন বের করে নিন। এটা আপনাকে ভালো ট্রেডিং ডিসিশন নিতে সহায়তা করবে।

05 টাইমফ্রেমের সমন্বয়

টাইমফ্রেমের সমন্বয়

পিপকমিউনিটি – ট্রেডারদের সমন্বয় ওয়েবসাইটে আমরা আপনাদের ৩ টা টাইমফ্রেম ব্যাবহার করার উপদেশ দিবো। আমাদের মতে এটা লং, মিডিয়াম, এবং সর্ট টার্মের ট্রেন্ড ধরতে সহায়তা করে।

যেখানে, সবচেয়ে বড় টাইমফ্রেমকে মেইন ট্রেন্ড ধরা হয় – এটা আমাদের কারেন্সি পেয়ারের বিগ পিকচার দেখতে সাহায্য করে।

তার চেয়ে ছোটটা যেটা আমরা সাধারনত চোখ রাখি, আমাদের মিড টার্ম বাই/সেল দেয়ার জন্য পক্ষপাতিত্ত করে।
তার চেয়ে ছোট টাইমফ্রেম আমাদের সর্ট-টার্মের ট্রেন্ড দেখতে সহায়তা করে, যা আমাদের ভালো এন্ট্রি/এক্সিট পয়েন্ট বের করতে সাহায্য করে।








আপনি আপনার পছন্দমত যেকোনো টাইমফ্রেম ব্যাবহার করতে পারেন। কিন্তু মনে রাখবেন যে তাদের মধ্যে যথেষ্ট পরিমানে পার্থক্য থাকতে হবে। নিম্নোক্ত টাইমফ্রেমের সমন্বয়গুলো দেখতে পারেনঃ

- ১ মিনিট, ৫ মিনিট, এবং ৩০ মিনিট।
- ৫ মিনিট, ৩০ মিনিট, ৪ ঘণ্টা।
- ১৫ মিনিট, ১ ঘন্টা, এবং ৪ ঘন্টা।
- ১ ঘণ্টা, ৪ ঘণ্টা, এবং দৈনিক।
- ৪ ঘণ্টা, দৈনিক, এবং সাপ্তাহিক ইত্যাদি।

উপরের সমন্বয়গুলোতে দেখতে পারছেন যে ১ টা থেকে আরেকটা টাইমফ্রেমের সময়ের কিছু পার্থক্য রয়েছে। একটা টাইমফ্রেম আরেকটার প্রাইস মুভমেন্ট রিপিট করে না।

04 টাইমফ্রেমের সংমিশ্রণ

টাইমফ্রেমের সংমিশ্রণ

এখানে আমরা মাল্টি-টাইমফ্রেম দিয়ে কিভাবে লাভজনক ট্রেড বের করা যায় তা দেখবো। প্রথমে আমরা দেখবো যে ওভারঅল মার্কেটে কি হচ্ছে। মনিটরের সাথে চেহারা না লাগিয়ে দুইপা পেছনে গিয়ে চার্টের দিকে তাকান।

লং টাইমফ্রেমে প্রাইস ডেভেলপ করার জন্য বেশি সময় পেয়েছে আর এজন্য প্রাইসের দিক পরিবর্তনের জন্য বড় মার্কেট মুভের প্রয়োজন হবে। এছাড়াও বড় টাইমফ্রেমের সাপোর্ট/রেজিস্টান্স লেভেল বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তাই আপনার পছন্দসই টাইমফ্রেম দিয়ে চার্ট দেখা শুরু করতে পারেন। এরপর হায়ার টাইমফ্রেমে দেখতে পারেন যে কি হচ্ছে। সেখানে আপনি স্ট্রাটেজিক ডিসিশন নিতে পারেন যে সেল নাকি বাই করবেন। তারপরে আবার আপনার পছন্দের টাইমফ্রেমে ফেরত এসে আপনি এন্ট্রি/এক্সিটের ডিসিশন নিতে পারেন।

জেনে রাখবেন যে এটা মাল্টি-টাইমফ্রেমের একটা অন্যতম ব্যাবহার যেখানে আপনি প্রাইসকে জুম ইন করে ভালো ট্রেডিং ডিসিশন নিতে পারেন। এসব আপনার মাথার উপর দিয়ে উড়ে যেতে পারে, সেজন্য একটা উদাহরন দিয়ে দেখানো হল।





ধরে নেয়া হল যে আপনি আপনার সেরা পছন্দের সাইট পিপকমিউনিটি নিয়ে এতই ব্যাস্ত যে বাইরে আড্ডা মারতে ভুলে গেছেন। আপনার বান্ধবীরা আপনাকে ফোন দিয়ে অনেক বকাঝকা করলো। বকা খাওয়ার সময় আপনি বললেন যে, আমি ট্রেডার আর আমার বকাতে ১ পিপেরও লাভ নেই। এই বলে ফোন কেটে দিয়ে চার্ট ওপেন করলেন।

প্রথমে আপনি ইউরো/ইউএসডি ৪ ঘণ্টার চার্টের দিকে এক নজর দিয়ে দেখলেন যে মার্কেট কোন ট্রেন্ডে আছে।



চার্টে দেখলেন যে আপট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে। এটা আপনাকে সংকেত দিচ্ছে যে, আপনি শুধু বাই করার সুযোগ খুজবেন। যাই হোক ট্রেন্ড যে আপনার সত্যিকারের ফ্রেন্ড। বকার উপর আপনি আলুচাপা খেতে পছন্দ করবেন না নিশ্চয়ই।

প্রাইস জুম করে আপনি ১ ঘণ্টার চার্টে ভালো এন্ট্রি পয়েন্ট খোজার জন্য গেলেন।



১ ঘন্টার চার্টে দেখলেন যে স্টোকাস্টিক ক্রস করে ওভারসোল্ড জোন থেকে বের হচ্ছে আর প্রাইস ট্রেন্ডলাইনের কাছে দোজি ক্যান্ডেল তৈরি করেছে। কিন্তু এটা আপনাকে এখনো কনফিডেন্স দিচ্ছে না। তাই আপনি ১৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে আরও ভালো এন্ট্রি খোজার জন্য গেলেন।



তো এখন দেখছেন যে প্রাইস ট্রেন্ডলাইন ভালোভাবেই হোল্ড করছে। তার উপর স্টোকাস্টিক ১৫ মিনিটেও ওভারসোল্ড জোনে আছে। এখন ঠিক করলেন যে এটা বাই করার জন্য ভালো একটা পয়েন্ট। চলুন দেখি কি হয়



চার্টে দেখা যাচ্ছে যে ইউরো/ইউএসডি চার্টে প্রাইস উপরে গিয়েছে। এই ট্রেডে ধরুন আপনি ৪০০ পিপ লাভ করেছেন। তারপর বন্ধুদের ফোন দিয়ে এই সংবাদ দিলেন আর তাদের ভালো কোন রেস্টুরেন্টে নিয়ে গেলেন সরি বলার জন্য। খেয়েদেয়ে তারা আপনাকে মাফ করে দিল। সবাই খুশি।

উপরে আমরা ৩ টা টাইমফ্রেম (১৫ মিনিট, ১ ঘণ্টা, ৪ ঘণ্টা) ব্যাবহার করেছি। নিজেকে এর বেশি টাইমফ্রেম ব্যাবহার থেকে বিরত থাকবেন। অতি অ্যানালিসিস খারাপ লক্ষন।

আপনাকে যে বলতে চাচ্ছি তা হল কমপক্ষে ২ টা আর সর্বোচ্চ ৩টা টাইমফ্রেম ব্যাবহার করুন। এর বেশি ব্যাবহার করলে ফলাফল ভালো নাও হতে পারে।

03 লং নাকি শর্ট?

লং নাকি শর্ট?

আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে একটা টাইমফ্রেমে অ্যানালিসিস করা কষ্টকর, আর তারপরে আমাকে মাল্টিপল টাইমফ্রেমে আনালিসিস করার জ্ঞান দেয়া হচ্ছে কেন।

আপনার কাছে লক্ষ্য কোটি ইনডিকেটর, ইকোনোমিক নিউজ, গার্লফ্রেন্ডদের সাথে কথা বলার শিডিউল থাকতে পারে যেখানে আপনার অনেক সময় ব্যায় হতে পারে। কিন্তু এখানে আপনার উদ্দেশ্য হল লাভ করা, আর সেজন্য এসব করা।

চলুন একটা খেলা খেলি। খেলার নাম হল “লং নাকি শর্ট”। এখানে দেখি যে মাল্টিপল টাইমফ্রেমে অ্যানালিসিস করলে আমাদের কি লাভ হতে পারে। খেলার রুল হবে যে আপনি চার্টের দিকে তাকিয়ে বলবেন যে এখন বাই নাকি সেল দিবেন।

এজন্য আমরা ১০ মিনিটের জিবিপি/ইউএসডি চার্টে ট্রেড করবো। আমাদের চার্টে ২০০ সিম্পল মুভিং এভারেজ লাগানো থাকবে যেটার উপর ভিত্তি করে আমরা ট্রেড দিবো। নিচের চার্টটি দেখুনঃ



প্রাইস কয়েকবার ২০০ এসএমএ ব্রেক করতে ব্যার্থ হয়েছে। আবার প্রাইস রেজিস্টান্সে দোজি তৈরি করেছে। আপনি চিন্তা করছেন যে এটা সেল করার জন্য একটা ভালো সুযোগ। এখানে সেল দেয়ার পরে এখন লাভের আশায় বসে আছেন। দেখি পরবর্তীতে কি হয়।



যা একি হল! এতক্ষণ রেজিস্টান্স হোল্ড করলো আর যখন আপনি ট্রেড দিলেন মার্কেট তখনি আপনার বিপরীতে গেলো। মনে মনে বলছেন যে মার্কেট চায় না আপনি লাভ করুন। এখানে আবার কাঁদতে কাঁদতে আপনার নাক দিয়ে পানি বের হয়ে গেলো।





আপনি চিন্তা করলেন যে এরকম হওয়ার কারন কি তা খুজে দেখি। তাই আপনি ১ ঘণ্টার চার্টে গিয়ে দেখলেন যে কি হচ্ছে সেখানে।



১ ঘণ্টার চার্টে দেখলেন যে প্রাইস একটা উদ্ধগামী চ্যানেল তৈরি করেছে আর আপনি ডিমান্ড জোনে সেল দিয়েছেন।
এখন চিন্তা করছেন, যদি চার্টটা এই টাইমফ্রেমে আগে দেখতাম তাহলে এই লসটা হত না। আর এখন সেলের জায়গায় বাই দিয়ে অনেক বেশী লাভ পেতাম।

উপরের চার্টগুলো আপনাকে একই সময়ে একই প্রাইসে বিভিন্নভাবে অ্যানালিসিস করার সুযোগ দেয়। সেটা আপনি কিভাবে ব্যাবহার করবেন তা আপনার উপর। মাল্টিপল টাইমফ্রেম ব্যাবহারের গুরুত্ব এখন কি বুঝতে পারছেন?
মাল্টিপল টাইমফ্রেম ব্যাবহার করে ট্রেড করলে আপনার লসের পরিমান কমে যাবে। এটা আপনাকে দূরদর্শী হতে সহায়তা করবে।

02 কোন টাইমফ্রেমে ট্রেড করবো?

কোন টাইমফ্রেমে ট্রেড করবো? 

নতুন ট্রেডাররা প্রথমদিকে ভালো না করার একটা কারন হল যে তারা তাদের পারসোনালিটি অনুযায়ী সঠিক টাইমফ্রেমে ট্রেড করে না।

তারা কোটিপতি হতে এতই ব্যাস্ত হয়ে যায় যে তারা ছোট টাইমফ্রেমে ট্রেড শুরু করে দেয়। তারপর যখন তাদের সহায়-সম্বল সব হারায়, তখন তাদের হুশ আসে যে তারা ভুল টাইমফ্রেমে ট্রেড করেছে।



ধরুন আপনি ১ ঘণ্টার চার্টে ট্রেড করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। এই টাইমফ্রেম দীর্ঘ, কম ট্রেডিং সিগন্যাল, কিন্তু খুব কম না। এই টাইমফ্রেম আপনাকে মার্কেট অ্যানালাইজ করার সময় দেয় এবং চাপের উপরে থাকতে হয় না।



অন্যদিকে, আপনার একটা বন্ধু আছে যে ১ ঘণ্টার টাইমফ্রেমে ট্রেড করতে পারে না। এটা তার জন্য খুব স্লো আর সে চিন্তা করতে পারে যে সে কোন সিগন্যাল পাওয়ার আগেই ঘুমিয়ে পড়বে। সে ১৫ মিনিটের চার্টে ট্রেড করতে পছন্দ করে। এই টাইমফ্রেম তাকে ট্রেডিং ডিসিশনের জন্য পর্যাপ্ত সময় দিয়ে থাকে।

আবার ধরুন, আপনার আরেক বন্ধু আছে যার কাছে ১ ঘণ্টার চার্ট খুব দ্রুত মনে হয়। সে দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং মাসিক চার্ট দেখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকে।





এখন হয়ত আপনার মনে প্রশ্ন জাগছে যে, তাহলে আমার জন্য সঠিক টাইমফ্রেম কোনটা?

উত্তর হল, এটা আপনার পারসোনালিটির উপর নির্ভর করে। এটা আপানাকে নিজেকে বের করতে হবে যে আপনি কোন টাইমফ্রেমে ট্রেড করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

ট্রেডের সময় বিরক্তি অথবা প্রেসার অনুভব করা স্বাভাবিক ব্যাপার। যখন আপনি ডেমো অ্যাকাউন্টে প্রশিক্ষন নিবেন তখন আপনি বিভিন্ন টাইমফ্রেম যাচাই করতে গিয়ে আপনার কমফোরট জোন পেয়ে যাবেন যেটা আপনার পারসোনালিটিতে খাটে।

01 মাল্টিটাইমফ্রেম অ্যানাসিলিস

মাল্টিটাইমফ্রেম অ্যানাসিলিস

মাল্টিটাইমফ্রেম অ্যানাসিলিস হল ভিন্ন টাইমফ্রেমে একই পেয়ারে একই প্রাইসের উপর অ্যানালিসিস করা। মনে আছে একটা কারেন্সি পেয়ারকে কয়েকটা টাইমফ্রেমে দেখা যায় – ডেইলি, ১ ঘন্টার, ১৫ মিনিটের অথবা ১ মিনিটের চার্টে?

এর মানে ভিন্ন ভিন্ন ট্রেডাররা ভিন্ন মতামত দিতে পারে আর তারা তাদের দিক থেকে সঠিক হতে পারে। যেমনঃ টম মামা ৪ ঘণ্টার চার্ট দেখে বলতে পারে ইউরো/ইউএসডি ডাউন্ট্রেন্ডে আছে। আবার জেরি চাচা ১৫ মিনিটের চার্ট দেখে বলতে পারে যে ইউরো/ইউএসডি রেঞ্জিং মার্কেটে আছে। তারা দুজনেই সঠিক হতে পারেন।





এটা একটা সমস্যা হয়ে দাড়াতে পারে। যখন ট্রেডাররা দেখে যে ৪ ঘণ্টার চার্টে সেল সিগন্যাল দিচ্ছে, কিন্তু ১ ঘণ্টার চার্টে প্রাইস আস্তে আস্তে উপরে যাচ্ছে, তখন তাদের কি করার?

যেকোনো একটা টাইমফ্রেমের উপর নির্ভর করবে? নাকি একটা পয়সা ছুড়ে বাই/সেলের ডিসিশন নেবে?

আপনাদের সৌভাগ্য যে, আমরা পিপকমিউনিটি তে এই বিষয়ে আপনাদের জ্ঞান দিয়ে তারপর মার্কেট অ্যানালিসিস করতে পাঠাচ্ছি যাতে আপনার এর সম্পূর্ণ সুবিধা নিতে পারেন।

প্রথমে আমরা দেখবো যে আপনার পারসোনালিটিতে কোন টাইমফ্রেম উপযুক্ত। তারপর আমরা দেখবো যে বিভিন্ন টাইমফ্রেমে একই কারেন্সি পেয়ারে আপনারা কিভাবে আরও ভালো ডিসিশন নিতে পারেন।

Contact Us

নাম

ইমেল *

বার্তা *

সূচীপত্র

ওয়েবসাইটে উপলব্ধ সকল ম্যাটেরিয়াল শেখার উদ্দেশ্যে প্রস্তুত করা এবং বিনিয়োগের জন্য উপযোগী নয়।
আপনার সাথে জড়িত প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে কোন লাভ অথবা ক্ষতির ভার পিপকমিউনিটি বহন করবে না।
কপিরাইট © ২০১৭ পিপকমিউনিটি - বাংলা ফরেক্স স্কুল | Bangla Forex School। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Scroll Up