টাইমফ্রেম ব্রেকডাউন
আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য ট্রেড খোলা রাখতে চান নাকি কম সময়ের জন্য, সেটা আপনার উপরে নির্ভর করবে। নিম্নে কিছু টাইমফ্রেম এবং তাদের মধ্যের পার্থক্য আলোচনা করা হল।
টাইমফ্রেম – লং-টার্মের জন্য
লং-টার্মের ট্রেডাররা সাধারনত ডেইলি অথবা উইকলি চার্ট নির্দেশ করে থাকবে। উইকলি চার্ট লং-টার্মের প্রাইস মুভমেন্টের ধারনা দিবে আর ডেইলি চার্টে এন্ট্রি নিতে সহায়তা করবে।
সুবিধাঃ
অসুবিধাঃ
টাইমফ্রেম – শর্ট-টার্মের জন্য
ট্রেডাররা সাধারনত আওয়ারলি টাইমফ্রেম ব্যাবহার করে। তাদের ট্রেড কয়েকঘন্টা থেকে শুরু করে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত খোলা থাকে।
সুবিধাঃ
অসুবিধাঃ
টাইমফ্রেম – ইন্ট্রাডে
ইন্ট্রাডে ট্রেডাররা সাধারনত মিনিট চার্ট ব্যাবহার করে থাকে। ট্রেড দিনে ওপেন করে দিন শেষের আগেই ক্লোজ করে দেয়।
সুবিধাঃ
অসুবিধাঃ
এসব ছাড়াও আপনার কতটুকু ক্যাপিটাল আছে সেটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ছোট টাইমফ্রেম আপনাকে ব্যালেন্সের সদব্যাবহার এবং ছোট স্টপ লস ব্যাবহার করার সুযোগ দেয়।
বড় টাইমফ্রেমে অ্যাকাউন্ট সাইজ বড় হওয়া লাগে, বড় স্টপ লসের প্রয়োজন হয় যাতে আপনি মার্জিন কল না খেয়ে বড় সুইং হান্ডেল করতে পারে।
সবচেয়ে বড় কথা হল গিয়ে, যেই টাইমফ্রেমেই ট্রেড করেন না কেন, সেটা আপনার ট্রেডিং পারসোনালিটিতে যেন স্বাভাবিকভাবেই খাপ খায়। ৩৬ সাইজের শরীরে ৩২ সাইজের জামা পরা ঠিক না, সেটা হয়ত বুঝতেই পারেন।
ডেমো অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার করে নিজের কমফোরট জোন বের করে নিন। এটা আপনাকে ভালো ট্রেডিং ডিসিশন নিতে সহায়তা করবে।
আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য ট্রেড খোলা রাখতে চান নাকি কম সময়ের জন্য, সেটা আপনার উপরে নির্ভর করবে। নিম্নে কিছু টাইমফ্রেম এবং তাদের মধ্যের পার্থক্য আলোচনা করা হল।
টাইমফ্রেম – লং-টার্মের জন্য
লং-টার্মের ট্রেডাররা সাধারনত ডেইলি অথবা উইকলি চার্ট নির্দেশ করে থাকবে। উইকলি চার্ট লং-টার্মের প্রাইস মুভমেন্টের ধারনা দিবে আর ডেইলি চার্টে এন্ট্রি নিতে সহায়তা করবে।
সুবিধাঃ
- ইন্ট্রাডে মার্কেটে চোখ রাখতে হবে না।
- কম লেনদেন মানে কম স্প্রেড দিতে হবে।
- প্রতিটা ট্রেড প্লান করার জন্য অনেক সময় পাওয়া যাবে।
অসুবিধাঃ
- বড় বড় সুইং
- সাধারনত ১ অথবা ২ টা ট্রেড পাওয়া যাবে যার জন্য ধৈর্যের প্রয়োজন।
- বড় সাইজের অ্যাকাউন্ট লাগে বড় সুইং ধরার জন্য। এতে কয়েকমাস ট্রেড লসের মধ্যেও থাকতে পারে।
টাইমফ্রেম – শর্ট-টার্মের জন্য
ট্রেডাররা সাধারনত আওয়ারলি টাইমফ্রেম ব্যাবহার করে। তাদের ট্রেড কয়েকঘন্টা থেকে শুরু করে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত খোলা থাকে।
সুবিধাঃ
- বেশী ট্রেড পাওয়ার সুযোগ
- লসে থাকার সময় কমে যায়।
- বছরে এক দুইটা ট্রেডের উপরে নির্ভর করে থাকতে হয় না।
অসুবিধাঃ
- লেনদেনের খরচ বেশী হবে। বেশী স্প্রেড দিতে হবে।
- ওভারনাইট রিস্ক একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাড়ায়।
টাইমফ্রেম – ইন্ট্রাডে
ইন্ট্রাডে ট্রেডাররা সাধারনত মিনিট চার্ট ব্যাবহার করে থাকে। ট্রেড দিনে ওপেন করে দিন শেষের আগেই ক্লোজ করে দেয়।
সুবিধাঃ
- অনেক ট্রেড পাওয়ার সুযোগ
- লসে থাকার সম্ভাবনা কমে যায়
- ওভারনাইট রিস্ক থাকে না।
অসুবিধাঃ
- লেনদেনের খরচ অনেক বেশী হয়। অনেক স্প্রেড দিতে হয়।
- মানসিকভাবে কষ্টকর যেহেতু মার্কেট পক্ষপাত সচরাচর পরিবর্তন করতে হয়।
- লাভ সিমিত যেহেতু ট্রেড দিনের মধ্যে ক্লোজ করে দেয়া হয়।
এসব ছাড়াও আপনার কতটুকু ক্যাপিটাল আছে সেটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ছোট টাইমফ্রেম আপনাকে ব্যালেন্সের সদব্যাবহার এবং ছোট স্টপ লস ব্যাবহার করার সুযোগ দেয়।
বড় টাইমফ্রেমে অ্যাকাউন্ট সাইজ বড় হওয়া লাগে, বড় স্টপ লসের প্রয়োজন হয় যাতে আপনি মার্জিন কল না খেয়ে বড় সুইং হান্ডেল করতে পারে।
সবচেয়ে বড় কথা হল গিয়ে, যেই টাইমফ্রেমেই ট্রেড করেন না কেন, সেটা আপনার ট্রেডিং পারসোনালিটিতে যেন স্বাভাবিকভাবেই খাপ খায়। ৩৬ সাইজের শরীরে ৩২ সাইজের জামা পরা ঠিক না, সেটা হয়ত বুঝতেই পারেন।
ডেমো অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার করে নিজের কমফোরট জোন বের করে নিন। এটা আপনাকে ভালো ট্রেডিং ডিসিশন নিতে সহায়তা করবে।